চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৬২.১৯ শতাংশ, ২ হাজার ৮৬০ জন জিপিএ-৫
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে ২০১৯ সালের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার ৬২.১৯ শতাংশ। এবার চট্টগ্রামে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন শিক্ষার্থী।
বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাহবুব হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এ বছর চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৬২.১৯ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিলো ৬২.৭৩ শতাংশ।এছাড়াও এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন শিক্ষার্থী। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ১ হাজার ৬১৩ জন।
মো. মাহবুব হাসান বলেন, এ বছর চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ৯৮ হাজার ৯২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস করেছে ৬১ হাজার ৫২৩ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মধ্যে মোট ২ হাজার ৮৬০ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
মোবাইলে যেভাবে মিলবে ফল
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd এ রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফল ডাউনলোড করা যাবে।
(http://www. educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন। বরাবরের মতোই যে কোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট (সফট কপি) পাওয়া যাবে।
পরীক্ষার্থীদের তালিকা অনুযায়ী, এ বছর ৯ হাজার ৮১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫০৫ পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। এদের মধ্যে ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৬ ছাত্র ও ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৯ জন ছাত্রী।
এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় গত ১ এপ্রিল। আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৩০৯ জন।
এর মধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫০ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৭৮ হাজার ৪৫১ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২৪ হাজার ২৬৫ জন। মোট কেন্দ্র সংখ্যা ২ হাজার ৫৮০টি। পরীক্ষা শেষ হয় ১২ মে। আর ১২ থেকে ২১ মের মধ্যে হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।