ছোটবেলার ঈদেই হচ্ছে আনন্দের: জনপ্রিয় অভিনেত্রী রোজিনা - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪ছোটবেলার ঈদেই হচ্ছে আনন্দের: জনপ্রিয় অভিনেত্রী রোজিনা - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ আগস্ট ০৩, ২০১৯ ৩:২৭ পূর্বাহ্ণ
A- A A+ Print

ছোটবেলার ঈদেই হচ্ছে আনন্দের: জনপ্রিয় অভিনেত্রী রোজিনা

বিনোদন নিউজ: বাংলাদেশের অসম্ভব জনপ্রিয় অভিনেত্রী রোজিনা। তার প্রকৃত নাম রওশন আরা রেণু। শুরুটা ছিল খুবই ছোট একটি কাজ দিয়ে। মাত্র কয়েকটি শট।

এই কয়েকটি শটই তার জীবনের গতিধারা পাল্টে দেয়। চলচ্চিত্রে আসার আগে তিনি ঢাকায় মঞ্চ নাটক করতেন। তখন তিনি বেশ কিছু বিজ্ঞাপনে কাজ করে বেশ সাড়া ফেলেন।

বিজ্ঞাপনের পর বড়পর্দায় ১৯৭৬ সালে ‘জানোয়ার’ চলচ্চিত্রে পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয়ের সুযোগ পান। পরে তিনি এফ. কবীর পরিচালিত ‘রাজমহল’ সিনেমার মাধ্যমে একক নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

১৯৮০ সালে রোজিনা ‘কসাই’ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৮৮ সালে ‘জীবন ধারা’ ছবির জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কার পান শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে। পেয়েছেন বাচসাস পুরষ্কারসহ একাধিক পুরস্কার।

খ্যাতিমান এই অভিনেত্রী ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানী যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘হাম সে হায় জামানা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ‘নিগার’ অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। এরআগে ১৯৮৪ সালে ভারত-বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র ‘অবিচার’ এ মিঠুন চক্রবর্তীর বিপরীতে অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন।

রাজ্জাক, ফারুক, আলমগীরসহ কাজ করেছেন আরও অনেকের সঙ্গে। তিনি বর্তমানে লন্ডনেই বেশিরভাগ সময় থকেন। ক্ষতিপূরণ, ধনী গরীব, আনারকলি, কসাই, দোলনা, রুপবান, অবিচার, রাস্তার রাজা, মিস ললিতা, অভিযান, মানসীসহ প্রায় ২৫৫টি চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন। সর্বশেষ ২০০৫ সালে ‘রাক্ষসী’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে এ জগত থেকে বিদায় নেন এক সময়ের পর্দা কাঁপানো এই অভিনেত্রী। ঈদুল আযহা, বর্তমান ব্যস্ততা ও নিজের ভালো লাগা-মন্দ লাগা নিয়ে মুখোমুখি হলেন পূর্বপশ্চিমবিডি ডট নিউজ’র।

শৈশবে মায়ের শাসনের কথা ভুলতে পারবো না। একটু এদিক থেকে ওদিক করলে মায়ের শাসনের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো লাগত। তবে বাবার ভালোবাসার কারণে সবসময় আমি মায়ের হাত থেকে বেঁচে যেতাম। মনে পড়ে সেই স্মৃতিমাখা গ্রাম আর বাল্য বন্ধুদের। জীবনের বাঁকে আঁকা সেই আল্পনার কথাগুলো যেন এখনও আমায় ডাকে।

ছোটবেলার ঈদেই হচ্ছে আনন্দের। কারণ ছোটবেলায় দায়িত্ব বলতে যে বিষয়টি থাকে সেটি থাকে না। সেকারণে অনেক অনেক আনন্দে কাটত। যেমন ছোটবেলায় ঈদের জামা কিনতাম তা কাউকে দেখাতাম না। কারণ ঈদের দিন নতুন জামা পড়ে সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করাটায় ছিল অনেক আনন্দের। এরকম অনেক স্মৃতি রয়েছে। যা এখন অতীত।

ঈদের সময় যেটা হতো, তা হলো আমি সবাইকে পোশাক পছন্দ করে দিতাম। আর আমার পছন্দ করা পোশাক সবাই পরতো। যেটা হত পরিবারের অন্য সদস্যদের পোশাক আমি আগেই দেখতাম। এটা নিয়ে আমার পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে একপ্রকার ঝগড়া লেগে থাকতো।

ছোটবেলায় তো সবচেয়ে আকর্ষণের বিষয়টি ছিল সালামি নেওয়াটা। যা এখন আমাকে সবাইকে দিতে হয়। আমি ছোটবেলায় যেভাবে সালামি নিতাম এখন ছোটরা ঠিক সেভাবেই আমার কাছে সালামি নিয়ে থাকে। সালামি নেওয়ার জন্য আমি মুরব্বীদের পা ছুঁইয়ে সালাম করতাম। আমার থেকে যারা বড় তাদের প্রত্যেকের পা ছুঁইয়ে আমি সালামি আদায় করতাম।

আসলে এই বিষয়টি বিলুপ্তির পথে না। আমাদের দেশে যে পরিবারগুলোতে পা ছুঁয়ে সালামের নিয়ম আছে । সেখানে এখনো এই সালামের বিষয়টি রয়েছে। আর যে পরিবারে নেই সে পরিবারে সেই সালম না করার নিয়মে আছে।

আমি রাজশাহীর মেয়ে, ছোটবেলায় সেখানে ঈদ করতাম যদিও আমরা শহরের মতোই জায়গায় থাকতাম। তবে সেলিব্রেটি হওয়ার পর আমি গ্রামে ঈদ করতে পারিনি। বর্তমানে দেশেই ঈদ করতে পারি না। তবে এবার ঈদ দেশেই করবো।

নগর আর গ্রামের ঈদ সম্পূর্ণ আলাদা। গ্রামে একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঈদের দিন দাওয়াত খেতে যায় মানুষ। শহরে হয়তো খাবারের আইটেম বেশি থাকে। কিন্তু গ্রামে কম থাকলেও সেখানে ঈদের উৎসবটা ঈদের মতোই লাগে।

শোবিজের মানুষের ভিন্নতা থাকে। কারণ এই অঙ্গনের মানুষের শুটিং, পরিবার, দর্শক আরও অনেক কিছু সমন্বয় করে চলতে হয়। চলচ্চিত্রে আমাদের সময় এমন হতো দম ফেলানোর সময় ছিল না, আমরা কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। ঈদ বা উৎসব সবসময় আমরা কাজের মধ্যে থাকতাম তাই আমাদের ঈদটা সাধারণ মানুষের থেকে ভিন্ন ছিল ।

রোজিনা। ছবি: সংগৃহীত

দৈনিক বরিশাল ২৪

ছোটবেলার ঈদেই হচ্ছে আনন্দের: জনপ্রিয় অভিনেত্রী রোজিনা

শনিবার, আগস্ট ৩, ২০১৯ ৩:২৭ পূর্বাহ্ণ

বিনোদন নিউজ: বাংলাদেশের অসম্ভব জনপ্রিয় অভিনেত্রী রোজিনা। তার প্রকৃত নাম রওশন আরা রেণু। শুরুটা ছিল খুবই ছোট একটি কাজ দিয়ে। মাত্র কয়েকটি শট।

এই কয়েকটি শটই তার জীবনের গতিধারা পাল্টে দেয়। চলচ্চিত্রে আসার আগে তিনি ঢাকায় মঞ্চ নাটক করতেন। তখন তিনি বেশ কিছু বিজ্ঞাপনে কাজ করে বেশ সাড়া ফেলেন।

বিজ্ঞাপনের পর বড়পর্দায় ১৯৭৬ সালে ‘জানোয়ার’ চলচ্চিত্রে পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয়ের সুযোগ পান। পরে তিনি এফ. কবীর পরিচালিত ‘রাজমহল’ সিনেমার মাধ্যমে একক নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

১৯৮০ সালে রোজিনা ‘কসাই’ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৮৮ সালে ‘জীবন ধারা’ ছবির জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কার পান শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে। পেয়েছেন বাচসাস পুরষ্কারসহ একাধিক পুরস্কার।

খ্যাতিমান এই অভিনেত্রী ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানী যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘হাম সে হায় জামানা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ‘নিগার’ অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। এরআগে ১৯৮৪ সালে ভারত-বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র ‘অবিচার’ এ মিঠুন চক্রবর্তীর বিপরীতে অভিনয় করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন।

রাজ্জাক, ফারুক, আলমগীরসহ কাজ করেছেন আরও অনেকের সঙ্গে। তিনি বর্তমানে লন্ডনেই বেশিরভাগ সময় থকেন। ক্ষতিপূরণ, ধনী গরীব, আনারকলি, কসাই, দোলনা, রুপবান, অবিচার, রাস্তার রাজা, মিস ললিতা, অভিযান, মানসীসহ প্রায় ২৫৫টি চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন। সর্বশেষ ২০০৫ সালে ‘রাক্ষসী’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে এ জগত থেকে বিদায় নেন এক সময়ের পর্দা কাঁপানো এই অভিনেত্রী। ঈদুল আযহা, বর্তমান ব্যস্ততা ও নিজের ভালো লাগা-মন্দ লাগা নিয়ে মুখোমুখি হলেন পূর্বপশ্চিমবিডি ডট নিউজ’র।

শৈশবে মায়ের শাসনের কথা ভুলতে পারবো না। একটু এদিক থেকে ওদিক করলে মায়ের শাসনের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো লাগত। তবে বাবার ভালোবাসার কারণে সবসময় আমি মায়ের হাত থেকে বেঁচে যেতাম। মনে পড়ে সেই স্মৃতিমাখা গ্রাম আর বাল্য বন্ধুদের। জীবনের বাঁকে আঁকা সেই আল্পনার কথাগুলো যেন এখনও আমায় ডাকে।

ছোটবেলার ঈদেই হচ্ছে আনন্দের। কারণ ছোটবেলায় দায়িত্ব বলতে যে বিষয়টি থাকে সেটি থাকে না। সেকারণে অনেক অনেক আনন্দে কাটত। যেমন ছোটবেলায় ঈদের জামা কিনতাম তা কাউকে দেখাতাম না। কারণ ঈদের দিন নতুন জামা পড়ে সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করাটায় ছিল অনেক আনন্দের। এরকম অনেক স্মৃতি রয়েছে। যা এখন অতীত।

ঈদের সময় যেটা হতো, তা হলো আমি সবাইকে পোশাক পছন্দ করে দিতাম। আর আমার পছন্দ করা পোশাক সবাই পরতো। যেটা হত পরিবারের অন্য সদস্যদের পোশাক আমি আগেই দেখতাম। এটা নিয়ে আমার পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে একপ্রকার ঝগড়া লেগে থাকতো।

ছোটবেলায় তো সবচেয়ে আকর্ষণের বিষয়টি ছিল সালামি নেওয়াটা। যা এখন আমাকে সবাইকে দিতে হয়। আমি ছোটবেলায় যেভাবে সালামি নিতাম এখন ছোটরা ঠিক সেভাবেই আমার কাছে সালামি নিয়ে থাকে। সালামি নেওয়ার জন্য আমি মুরব্বীদের পা ছুঁইয়ে সালাম করতাম। আমার থেকে যারা বড় তাদের প্রত্যেকের পা ছুঁইয়ে আমি সালামি আদায় করতাম।

আসলে এই বিষয়টি বিলুপ্তির পথে না। আমাদের দেশে যে পরিবারগুলোতে পা ছুঁয়ে সালামের নিয়ম আছে । সেখানে এখনো এই সালামের বিষয়টি রয়েছে। আর যে পরিবারে নেই সে পরিবারে সেই সালম না করার নিয়মে আছে।

আমি রাজশাহীর মেয়ে, ছোটবেলায় সেখানে ঈদ করতাম যদিও আমরা শহরের মতোই জায়গায় থাকতাম। তবে সেলিব্রেটি হওয়ার পর আমি গ্রামে ঈদ করতে পারিনি। বর্তমানে দেশেই ঈদ করতে পারি না। তবে এবার ঈদ দেশেই করবো।

নগর আর গ্রামের ঈদ সম্পূর্ণ আলাদা। গ্রামে একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঈদের দিন দাওয়াত খেতে যায় মানুষ। শহরে হয়তো খাবারের আইটেম বেশি থাকে। কিন্তু গ্রামে কম থাকলেও সেখানে ঈদের উৎসবটা ঈদের মতোই লাগে।

শোবিজের মানুষের ভিন্নতা থাকে। কারণ এই অঙ্গনের মানুষের শুটিং, পরিবার, দর্শক আরও অনেক কিছু সমন্বয় করে চলতে হয়। চলচ্চিত্রে আমাদের সময় এমন হতো দম ফেলানোর সময় ছিল না, আমরা কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। ঈদ বা উৎসব সবসময় আমরা কাজের মধ্যে থাকতাম তাই আমাদের ঈদটা সাধারণ মানুষের থেকে ভিন্ন ছিল ।

রোজিনা। ছবি: সংগৃহীত

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  উপদেষ্টা হাসান আরিফ আর নেই   বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে ৩৮ কোটি টাকা অনুদান জাপানের   বরিশালে পাঁচ শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে পুলিশের ত্রাণ বিতরণ   ইপিজেড থানা যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত   দৈনিক বরিশাল২৪.কম-এর সম্পাদক শামীম আহমেদ অসুস্থ, হাসপাতালে ভর্তি   বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে বরিশালে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে সক্রিয় ট্রাফিক পুলিশ   “সাংবাদিকদের সক্রিয় রাজনীতিতে না আসাই ভাল”–মজিবর রহমান সরোয়ার   পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন বরিশালের কৃতিসন্তান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান   বানভাসীদের সহযোগিতায় এক দিনের বেতন দেয়ার ঘোষণা দিল ইয়কোহামা লেভেলস এন্ড প্রিন্টিং (বিডি) লিমিটেড   বরিশালে শ্রমীক লীগ নেতার ইসলামী আন্দোলনে যোগদান   বন্যার্তদের সহায়তায় এগিয়ে এরো চট্টগ্রামের ধানসিঁড়ি আদর্শ কেজি স্কুল   বন্যার্তদের সহায়তায় এগিয়ে এলো ধানসিঁড়ি আদর্শ কেজি স্কুল   বন্যাদূর্গতদের সহায়তায় এগিয়ে এলেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত   খাগড়াছড়িতে বন্যা কবলিত অসহায় মানুষের পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী   বোট নিয়ে চট্টগ্রামের নিউমুরিং থেকে উদ্ধার টিম নোয়াখালীতে পৌছাল   বরিশালে দুর্গোৎসবের টাকা আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বন্যার্তদের জন্য দান   বিভিন্ন জেলায় বন্যার্তদের উদ্ধার কার্যক্রমে সেনা মোতায়েন   চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজে আধুনিক মাল্টিমিডিয়া ক্লাস উদ্বোধন   বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দলনে নিহত শান্ত ও রাকিবের কবর জিয়ারত করলেন বরিশাল জাপার নেতৃবৃন্দ