গতকাল এক বিবৃতিতে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ বলেন, বাড়ি বা আশপাশে জমে থাকা স্বচ্ছ পানিতে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের বাহক এডিস মশা বংশ বিস্তার করে। তাই প্রতিটি নাগরিককে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া এক বার্তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বিসিসি মেয়র বলেন, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া ভাইরাসজনিত জ্বর, যা এডিস মশার কামড়ে ছড়ায়।
সাধারণ চিকিৎসাতেই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া জ্বর সেরে যায়, তবে হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর মারাত্মক হতে পারে। এডিস মশার বংশ বিস্তার প্রতিরোধ করতে পারলে ডেঙ্গু ও হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ করা সম্ভব।
বিসিসি মেয়র বলেন, অপ্রয়োজনীয় অথবা পরিত্যক্ত পানির পাত্র ধ্বংস অথবা উল্টে রাখতে হবে, যাতে পানি না জমে। ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি ব্যবহার করতে হবে।
সম্ভব হলে জানালা এবং দরজায় মশা প্রতিরোধক নেট লাগাতে হবে। বর্ষার সময় এ রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই এই সময় অধিক সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
জনস্বার্থে বরিশাল নগর পরিষ্কার রাখতে বিসিসির পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সহযোগীতা করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ।