লন্ডনে কুলির কাজ করতেন ব্যারিস্টার সুমন - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪লন্ডনে কুলির কাজ করতেন ব্যারিস্টার সুমন - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ জুলাই ০৮, ২০১৯ ৬:৪৪ অপরাহ্ণ
A- A A+ Print

লন্ডনে কুলির কাজ করতেন ব্যারিস্টার সুমন

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।  সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তিনি। এ পরিচয় ছাপিয়ে তিনি এখন মানবতার বন্ধু হিসেবেই পরিচিত।

মানুষের চারপাশের সমস্যা ও বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ফেসবুক লাইভে এসে অনলাইন জগতে প্রতিনিয়ত ঝড় তুলছেন তিনি।

কোন অসংগতি চোখে পড়লেই কখনও হাটুঁ পরিমাণ কাদায়, কখনও আবর্জনার স্তুপে দাঁড়িয়ে, কখনও বা চলতি পথে রাস্তায় দাঁড়িয়ে লাইভে আসেন এ ব্যারিস্টার।

তার প্রতিটি লাইভ ভাইরাল হওয়ার কারণে টনক নড়ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। ব্যারিস্টার সুমনের ফেসবুক লাইভের কারণে তাৎক্ষণিক সমস্যার সমাধান হয়েছে- এমন নজিরও সৃষ্টি হয়েছে অনেক।

আইনজীবী হিসেবে জনস্বার্থে বিভিন্ন মামলায় আইনি লড়াই করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তার রিটের কারণেই উচ্চ আদালত রাস্তার মাঝখানের সব বৈদ্যুতিক খুটি অপসারণ ও বালিশকাণ্ডের সাথে জড়িতদের খুজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন।

এছাড়া ব্যারিস্টার সুমনের ভুমিকার কারণে নুসরাত হত্যার ঘটনায় ওসি মোয়াজ্জেমকে বিচারের মুখোমুখি করা সম্ভব হয়েছে। আবার নিজের জন্মস্থান হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে নিজের টাকা খরচ করে ২৪টি কাঠের সেতু তৈরি করে তরুণদের অনুসরণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন।

ব্যারিস্টার সুমন এখন ফেসবুক তথা অলনাইন জগতে জনপ্রিয় নাম, মানুষের আস্থার ঠিকানা। তবে তার এ অবস্থান সৃষ্টি, জনপ্রিয়তা একদিনে আসেনি। পাড়ি দিতে হয়েছে বহু পথ।  সাধারণ পরিবারের সন্তান সুমন ব্যারিস্টারি পড়ার টাকা যোগাতে লন্ডনে কুলির কাজও করেছেন।

জীবনের বাঁকে বাঁকে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন স্মৃতি, ঘটনা একটি অনলাইন নিউজ পত্রিকায় খোলামেলা ভাবে তুলে ধরেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। 

প্রশ্ন: আপনার ছোটবেলা, পারিবারিক পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাই-

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন: হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা সদরের পাশে পীরবাজার নামক গ্রামে আমার জন্ম।  আমার বাবা সাধারণ একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। মা গৃহিনী।  আমাদের ধান ভাঙানোর মিল ছিল, তারপর ট্রাক্টর ছিল। সাধারণ একজন ব্যবসায়ীর সন্তান আমি বলতে পারেন। বাবা-মায়ের ৬ সন্তানের মধ্যে সবার ছোট আমি। ছোট বেলা কেটেছে চুনারুঘাটেই। স্থানীয় কেজি স্কুলে আমার শিক্ষার হাতে খড়ি। তারপর ডিসিপি হাইস্কুলে ভর্তি। এখান থেকেই এস এস সি পাশ করি। তারপর ঢাকা কলেজে ভর্তি হই। এইচ এস সি পাশ করি ঢাকা কলেজ থেকে। এরপর আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে মার্কেটিং এ ভর্তি হই। বিবিএ, এমবিএ পাশ করি।

প্রশ্ন: আপনি ঢাবি থেকে বিবিএ, এমবিএ পাশ করার পর চাকরিতে না ঢুকে আবার আইন পড়লেন?

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন: আপনি ঠিক বলেছেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করার পর কোন চাকরিতে ঢুকে যেতে পারতাম। কিন্তু ছোটবেলা থেকে আমি স্বাধীনচেতা। বিবিএ, এমবিএ পড়ার পরও আমার মনে হয়েছে দেশের জন্য কাজ করতে গেলে স্বাধীন একটা পেশা প্রয়োজন। আইন পড়ার মধ্যে আমি সেই স্বাধীনতা খুঁজে পাই। এছাড়া চিন্তা করে দেখলাম ব্যারিস্টার হলে বাংলাদেশে এর গ্রহণযোগ্যতা একটু বেশি। এদেশে ব্যারিস্টারদেরকে এখনও পজেটিভলি নেওয়া হয়। এজন্য মনে মনে ভাবলাম, চেষ্টা করে দেখি ব্যারিস্টার হতে পারি কি না। আল্লাহর রহমতে আমি শেষ পর্যন্ত ব্যারিস্টার হয়ে গেলাম।

প্রশ্ন: শুনেছি আপনি ইংল্যান্ডে গিয়ে ব্যারিস্টারি পড়ার খরচ যোগাতে অনেক কষ্ট করেছেন, সেই কষ্টের দিনগুলোর কথা যদি বলতেন

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন: ইংল্যান্ডের লাইফটা ছিল আমার কঠিনতম। ইংল্যান্ডে আমার যে আত্মীয় স্বজন, আমি সেখানে যাওয়ার কিছুদিন পর তারা কেউ আমার পাশে ছিল না। সিলেটি হিসেবে আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে যে সহযোগিতা পাওয়ার কথা ছিল তা পাইনি। যার কারণে বাস্তবতার মুখোমুখি হই। আমি একজন ট্রলিম্যান হিসেবে কাজ শুরু করি। আমাদের দেশে যাদেরকে আমরা কুলি বলি। সেই কুলির কাজও করেছি। বিমানবন্দরে যখন ভিআইপিরা ট্রলি ফেলে রেখে যেতেন, ট্রলিগুলো নিয়ে এসে এক জায়গায় রাখতাম। আমি কুলির কাজ করেছি- এটা সবসময় স্বীকার করি।

আমার কাছে মনে হয়, আমি যদি চুরি না করি, কারো হক নষ্ট না করি তাহলে কোন কাজই ছোট না। আবার ড্রাইভারি করতাম। এসব কাজ করে কিছু টাকা জমাই। ২০০৮ সালে বার অ্যাট ল করতে শুরু করি।

আরেকটি দু:খের কথা, বার অ্যাট ল শুরু করার ১৭ দিনের মাথায় আমার বাবা মারা যান বাংলাদেশে। কিন্তু তখন আমার পকেটে কোন টাকাই ছিল না যে, বাবার লাশ দেখতে আসবো। টাকার অভাবে বাবার জানাজায় আসতে পারিনি, বাবার লাশ দাফন করতে পারিনি। শেষবারের মত বাবার মুখটা দেখতে পারিনি শুধু টাকার অভাবে। সেই কষ্টের কথা ভুলতে পারি না।সুত্র: রাইজিংবিডি.কম

দৈনিক বরিশাল ২৪

লন্ডনে কুলির কাজ করতেন ব্যারিস্টার সুমন

সোমবার, জুলাই ৮, ২০১৯ ৬:৪৪ অপরাহ্ণ

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।  সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তিনি। এ পরিচয় ছাপিয়ে তিনি এখন মানবতার বন্ধু হিসেবেই পরিচিত।

মানুষের চারপাশের সমস্যা ও বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ফেসবুক লাইভে এসে অনলাইন জগতে প্রতিনিয়ত ঝড় তুলছেন তিনি।

কোন অসংগতি চোখে পড়লেই কখনও হাটুঁ পরিমাণ কাদায়, কখনও আবর্জনার স্তুপে দাঁড়িয়ে, কখনও বা চলতি পথে রাস্তায় দাঁড়িয়ে লাইভে আসেন এ ব্যারিস্টার।

তার প্রতিটি লাইভ ভাইরাল হওয়ার কারণে টনক নড়ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। ব্যারিস্টার সুমনের ফেসবুক লাইভের কারণে তাৎক্ষণিক সমস্যার সমাধান হয়েছে- এমন নজিরও সৃষ্টি হয়েছে অনেক।

আইনজীবী হিসেবে জনস্বার্থে বিভিন্ন মামলায় আইনি লড়াই করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তার রিটের কারণেই উচ্চ আদালত রাস্তার মাঝখানের সব বৈদ্যুতিক খুটি অপসারণ ও বালিশকাণ্ডের সাথে জড়িতদের খুজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন।

এছাড়া ব্যারিস্টার সুমনের ভুমিকার কারণে নুসরাত হত্যার ঘটনায় ওসি মোয়াজ্জেমকে বিচারের মুখোমুখি করা সম্ভব হয়েছে। আবার নিজের জন্মস্থান হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে নিজের টাকা খরচ করে ২৪টি কাঠের সেতু তৈরি করে তরুণদের অনুসরণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন।

ব্যারিস্টার সুমন এখন ফেসবুক তথা অলনাইন জগতে জনপ্রিয় নাম, মানুষের আস্থার ঠিকানা। তবে তার এ অবস্থান সৃষ্টি, জনপ্রিয়তা একদিনে আসেনি। পাড়ি দিতে হয়েছে বহু পথ।  সাধারণ পরিবারের সন্তান সুমন ব্যারিস্টারি পড়ার টাকা যোগাতে লন্ডনে কুলির কাজও করেছেন।

জীবনের বাঁকে বাঁকে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন স্মৃতি, ঘটনা একটি অনলাইন নিউজ পত্রিকায় খোলামেলা ভাবে তুলে ধরেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। 

প্রশ্ন: আপনার ছোটবেলা, পারিবারিক পরিচয় সম্পর্কে জানতে চাই-

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন: হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা সদরের পাশে পীরবাজার নামক গ্রামে আমার জন্ম।  আমার বাবা সাধারণ একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। মা গৃহিনী।  আমাদের ধান ভাঙানোর মিল ছিল, তারপর ট্রাক্টর ছিল। সাধারণ একজন ব্যবসায়ীর সন্তান আমি বলতে পারেন। বাবা-মায়ের ৬ সন্তানের মধ্যে সবার ছোট আমি। ছোট বেলা কেটেছে চুনারুঘাটেই। স্থানীয় কেজি স্কুলে আমার শিক্ষার হাতে খড়ি। তারপর ডিসিপি হাইস্কুলে ভর্তি। এখান থেকেই এস এস সি পাশ করি। তারপর ঢাকা কলেজে ভর্তি হই। এইচ এস সি পাশ করি ঢাকা কলেজ থেকে। এরপর আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে মার্কেটিং এ ভর্তি হই। বিবিএ, এমবিএ পাশ করি।

প্রশ্ন: আপনি ঢাবি থেকে বিবিএ, এমবিএ পাশ করার পর চাকরিতে না ঢুকে আবার আইন পড়লেন?

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন: আপনি ঠিক বলেছেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করার পর কোন চাকরিতে ঢুকে যেতে পারতাম। কিন্তু ছোটবেলা থেকে আমি স্বাধীনচেতা। বিবিএ, এমবিএ পড়ার পরও আমার মনে হয়েছে দেশের জন্য কাজ করতে গেলে স্বাধীন একটা পেশা প্রয়োজন। আইন পড়ার মধ্যে আমি সেই স্বাধীনতা খুঁজে পাই। এছাড়া চিন্তা করে দেখলাম ব্যারিস্টার হলে বাংলাদেশে এর গ্রহণযোগ্যতা একটু বেশি। এদেশে ব্যারিস্টারদেরকে এখনও পজেটিভলি নেওয়া হয়। এজন্য মনে মনে ভাবলাম, চেষ্টা করে দেখি ব্যারিস্টার হতে পারি কি না। আল্লাহর রহমতে আমি শেষ পর্যন্ত ব্যারিস্টার হয়ে গেলাম।

প্রশ্ন: শুনেছি আপনি ইংল্যান্ডে গিয়ে ব্যারিস্টারি পড়ার খরচ যোগাতে অনেক কষ্ট করেছেন, সেই কষ্টের দিনগুলোর কথা যদি বলতেন

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন: ইংল্যান্ডের লাইফটা ছিল আমার কঠিনতম। ইংল্যান্ডে আমার যে আত্মীয় স্বজন, আমি সেখানে যাওয়ার কিছুদিন পর তারা কেউ আমার পাশে ছিল না। সিলেটি হিসেবে আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে যে সহযোগিতা পাওয়ার কথা ছিল তা পাইনি। যার কারণে বাস্তবতার মুখোমুখি হই। আমি একজন ট্রলিম্যান হিসেবে কাজ শুরু করি। আমাদের দেশে যাদেরকে আমরা কুলি বলি। সেই কুলির কাজও করেছি। বিমানবন্দরে যখন ভিআইপিরা ট্রলি ফেলে রেখে যেতেন, ট্রলিগুলো নিয়ে এসে এক জায়গায় রাখতাম। আমি কুলির কাজ করেছি- এটা সবসময় স্বীকার করি।

আমার কাছে মনে হয়, আমি যদি চুরি না করি, কারো হক নষ্ট না করি তাহলে কোন কাজই ছোট না। আবার ড্রাইভারি করতাম। এসব কাজ করে কিছু টাকা জমাই। ২০০৮ সালে বার অ্যাট ল করতে শুরু করি।

আরেকটি দু:খের কথা, বার অ্যাট ল শুরু করার ১৭ দিনের মাথায় আমার বাবা মারা যান বাংলাদেশে। কিন্তু তখন আমার পকেটে কোন টাকাই ছিল না যে, বাবার লাশ দেখতে আসবো। টাকার অভাবে বাবার জানাজায় আসতে পারিনি, বাবার লাশ দাফন করতে পারিনি। শেষবারের মত বাবার মুখটা দেখতে পারিনি শুধু টাকার অভাবে। সেই কষ্টের কথা ভুলতে পারি না।সুত্র: রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে সক্রিয় ট্রাফিক পুলিশ   “সাংবাদিকদের সক্রিয় রাজনীতিতে না আসাই ভাল”–মজিবর রহমান সরোয়ার   পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন বরিশালের কৃতিসন্তান এ এইচ এম সফিকুজ্জামান   বানভাসীদের সহযোগিতায় এক দিনের বেতন দেয়ার ঘোষণা দিল ইয়কোহামা লেভেলস এন্ড প্রিন্টিং (বিডি) লিমিটেড   বরিশালে শ্রমীক লীগ নেতার ইসলামী আন্দোলনে যোগদান   বন্যার্তদের সহায়তায় এগিয়ে এরো চট্টগ্রামের ধানসিঁড়ি আদর্শ কেজি স্কুল   বন্যার্তদের সহায়তায় এগিয়ে এলো ধানসিঁড়ি আদর্শ কেজি স্কুল   বন্যাদূর্গতদের সহায়তায় এগিয়ে এলেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত   খাগড়াছড়িতে বন্যা কবলিত অসহায় মানুষের পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী   বোট নিয়ে চট্টগ্রামের নিউমুরিং থেকে উদ্ধার টিম নোয়াখালীতে পৌছাল   বরিশালে দুর্গোৎসবের টাকা আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বন্যার্তদের জন্য দান   বিভিন্ন জেলায় বন্যার্তদের উদ্ধার কার্যক্রমে সেনা মোতায়েন   চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজে আধুনিক মাল্টিমিডিয়া ক্লাস উদ্বোধন   বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দলনে নিহত শান্ত ও রাকিবের কবর জিয়ারত করলেন বরিশাল জাপার নেতৃবৃন্দ   রাস্ট্র সংস্কারে প্রশাসনকে সহায়তা করতে হবেঃ ইকবাল হোসেন তাপস   রাস্তায় লাঠি হাতে ছাত্রলীগকে মানুষ পছন্দ করেনি, অন্য কাউকেও দেখতে চায় নাঃ তাপস   বাবা মুুক্তিযোদ্ধা না হলেও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নিয়েছেন ডিবি হারুন   সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ পদক্ষেপ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা   জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিয়ে সুখবর   অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অভিনন্দন জানালো আওয়ামী লীগ