৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’ - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’ - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ জুন ০১, ২০২৩ ৮:১৩ অপরাহ্ণ
A- A A+ Print

৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’

অনলাইন নিউজঃ গীতা রানির (৬৪) স্বামী সুকেশ হালদার মারা গেছেন সাত বছর আগে। সুকেশ মাছ ধরে বিক্রি করে সংসার চালাতেন। তিনি মারা যাওয়ার পর অসহায় হয়ে পড়েন গীতা। তাঁর চোখের সমস্যা দেখা দেয়। স্পষ্ট কিছু দেখতে পাচ্ছিলেন না। চিকিৎসা করানোর ইচ্ছা থাকলেও টাকার অভাবে হয়ে উঠছিল না। তিনবেলা ঠিকমতো খেতেই পান না, চোখের চিকিৎসা করাবেন কীভাবে? প্রায় অন্ধ হতে বসেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০১৭ সালে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’-এর সহযোগিতায় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চোখের আলো ফিরে পেয়েছেন এ বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষটি।

শুধু গীতা রানি নন, তাঁর মতো অসহায় আরও চার হাজার অসহায় মানুষ চোখে অস্ত্রোপচার–সুবিধা পেয়েছেন বিনা মূল্যে। এ ছাড়া ক্লাবটির সহযোগিতায় চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছেন আট হাজার মানুষ। এভাবে ৪৪ বছর ধরে গরিব ও দুস্থ মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব।

ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অবসরপ্রাপ্ত কলেজশিক্ষক মাহাবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, প্রতিষ্ঠানটি বিনা মূল্যে চোখের রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে ১৯৭৯ সাল থেকে। ওই বছর রাজশাহী শহরের ‘রাজশাহী লায়ন্স ক্লাব’ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম শুরু করে সংগঠনটি। সেই থেকে প্রতিবছর আয়োজন করা হয় বিনা মূল্যে চক্ষুশিবিরের। তাঁরা ৩৭তম চক্ষুশিবির সম্পন্ন করেছেন। প্রতিটি শিবিরে ১০০-১২০ জন রোগীর ছানি অপারেশনসহ চোখের জটিল কিছু অস্ত্রোপচার করা হয়। এর দ্বিগুণ পরিমাণ রোগীর চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হয়। তবে এ বছর এর সংখ্যা আরও বেশি। এবারই প্রথম নেত্রনালির অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় চার হাজার রোগীর অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন মানবিক কার্যক্রমও পরিচালনা করেছে। অর্থসংকট, প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ বিভিন্ন কারণে সাতবার চক্ষুশিবিরের আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। সর্বশেষ গত ২৭ মে আয়োজন করা হয়েছিল বড় পরিসরে বিনা মূল্যে চক্ষুশিবিরের।ক্লাবটির সহযোগিতায় চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছেন আট হাজার মানুষ। এভাবে ৪৪ বছর ধরে গরিব ও দুস্থ মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব।

বাগমারা উপজেলার তাহেরপুর বাজারের প্রবেশমুখে বারনই নদ ঘেঁষে গড়ে উঠেছে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’-এর কার্যালয়। সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ১৯৮১ সালের ৩১ মার্চ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে নিবন্ধন লাভ করে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবছর বিনা মূল্যে এলাকার গরিব, দুস্থ ও অসহায় রোগীদের জন্য চক্ষুশিবিরের আয়োজন করে থাকে। রোগীদের শ্রেণিবিভাগ করে প্রাথমিক চিকিৎসা, ব্যবস্থাপত্র, ওষুধ ও চশমা সরবরাহ করা হয়। এসবের জন্য রোগীদের কোনো টাকা ব্যয় করতে হয় না। ক্লাবটির পক্ষ থেকে সবকিছু বহন করা হয়।

তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ বলেন, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে মানবসেবা করে আসছে। চক্ষু রোগীদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ও ঠিক রাখতে নিয়মিত বিনা মূল্যে চক্ষুশিবিরের আয়োজন করে আসছে, যা প্রশংসনীয়। তিনি ১৫ বছর ধরে নিয়মিত এই প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা করে আসছেন। এ বছর ৩০০ জনের চোখের ছানি ও ১০০ জনের নেত্রনালির অস্ত্রোপচারের ব্যয় তিনি বহন করেছেন। ক্লাবের সদস্য ছাড়াও স্থানীয় বিত্তশালীরা নিজেদের পকেটের টাকা খরচ করে এই সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।

অসহায় রোগীদের চক্ষুসেবা দেওয়া হচ্ছে। ২৭ মে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবে
অসহায় রোগীদের চক্ষুসেবা দেওয়া হচ্ছে। ২৭ মে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবেছবি: প্রথম আলো

তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবের সদস্য ও স্থানীয় ব্যবসায়ী আবু বাক্কার মৃধা প্রথম আলোকে বলেন, তিন প্রজন্ম ধরে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাঁর পরিবার জড়িত। জনসেবার জন্যই এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি জড়িত। তাঁর পূর্বপুরুষেরা জমি কিনে ক্লাবের নামে নিবন্ধন করে দিয়ে সেখানে ভবন নির্মাণ করেছেন।

প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী বলে জানিয়েছেন ক্লাবের সভাপতি হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ থাকলেও এখানে এসে সবাই এক কাতারে। ক্লাব পরিচালনা পর্ষদের সব দলের নেতা-সমর্থকেরা আছেন। তাঁরা মূলত একটি প্রসিদ্ধ চক্ষু হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তবে কয়েক বছর ধরে সিরাজগঞ্জের প্রফেসর এম এ মতিন মেমোরিয়াল বি এন এস বি বেজ চক্ষু হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। চোখে লেন্স লাগাতে আড়াই হাজার টাকা এবং নেত্রনালির অস্ত্রোপচারে প্রায় ১০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। এ জন্য যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়, তা বহন করে ক্লাব।

১৯৮১ সালে নিবন্ধিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, এ রকম কাজ মানবিক কাজ প্রশংসার দাবিদার। প্রতিষ্ঠানটির কোনো ধরনের সহযোগিতা দরকার হলে তাঁর দপ্তর থেকে করা হবে।সূত্রঃপ্রথম আলো

দৈনিক বরিশাল ২৪

৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’

বৃহস্পতিবার, জুন ১, ২০২৩ ৮:১৩ অপরাহ্ণ

অনলাইন নিউজঃ গীতা রানির (৬৪) স্বামী সুকেশ হালদার মারা গেছেন সাত বছর আগে। সুকেশ মাছ ধরে বিক্রি করে সংসার চালাতেন। তিনি মারা যাওয়ার পর অসহায় হয়ে পড়েন গীতা। তাঁর চোখের সমস্যা দেখা দেয়। স্পষ্ট কিছু দেখতে পাচ্ছিলেন না। চিকিৎসা করানোর ইচ্ছা থাকলেও টাকার অভাবে হয়ে উঠছিল না। তিনবেলা ঠিকমতো খেতেই পান না, চোখের চিকিৎসা করাবেন কীভাবে? প্রায় অন্ধ হতে বসেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২০১৭ সালে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’-এর সহযোগিতায় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চোখের আলো ফিরে পেয়েছেন এ বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষটি।

শুধু গীতা রানি নন, তাঁর মতো অসহায় আরও চার হাজার অসহায় মানুষ চোখে অস্ত্রোপচার–সুবিধা পেয়েছেন বিনা মূল্যে। এ ছাড়া ক্লাবটির সহযোগিতায় চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছেন আট হাজার মানুষ। এভাবে ৪৪ বছর ধরে গরিব ও দুস্থ মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব।

ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অবসরপ্রাপ্ত কলেজশিক্ষক মাহাবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, প্রতিষ্ঠানটি বিনা মূল্যে চোখের রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে ১৯৭৯ সাল থেকে। ওই বছর রাজশাহী শহরের ‘রাজশাহী লায়ন্স ক্লাব’ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম শুরু করে সংগঠনটি। সেই থেকে প্রতিবছর আয়োজন করা হয় বিনা মূল্যে চক্ষুশিবিরের। তাঁরা ৩৭তম চক্ষুশিবির সম্পন্ন করেছেন। প্রতিটি শিবিরে ১০০-১২০ জন রোগীর ছানি অপারেশনসহ চোখের জটিল কিছু অস্ত্রোপচার করা হয়। এর দ্বিগুণ পরিমাণ রোগীর চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হয়। তবে এ বছর এর সংখ্যা আরও বেশি। এবারই প্রথম নেত্রনালির অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় চার হাজার রোগীর অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন মানবিক কার্যক্রমও পরিচালনা করেছে। অর্থসংকট, প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ বিভিন্ন কারণে সাতবার চক্ষুশিবিরের আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। সর্বশেষ গত ২৭ মে আয়োজন করা হয়েছিল বড় পরিসরে বিনা মূল্যে চক্ষুশিবিরের।ক্লাবটির সহযোগিতায় চোখের বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছেন আট হাজার মানুষ। এভাবে ৪৪ বছর ধরে গরিব ও দুস্থ মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব।

বাগমারা উপজেলার তাহেরপুর বাজারের প্রবেশমুখে বারনই নদ ঘেঁষে গড়ে উঠেছে ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’-এর কার্যালয়। সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ১৯৮১ সালের ৩১ মার্চ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে নিবন্ধন লাভ করে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবছর বিনা মূল্যে এলাকার গরিব, দুস্থ ও অসহায় রোগীদের জন্য চক্ষুশিবিরের আয়োজন করে থাকে। রোগীদের শ্রেণিবিভাগ করে প্রাথমিক চিকিৎসা, ব্যবস্থাপত্র, ওষুধ ও চশমা সরবরাহ করা হয়। এসবের জন্য রোগীদের কোনো টাকা ব্যয় করতে হয় না। ক্লাবটির পক্ষ থেকে সবকিছু বহন করা হয়।

তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ বলেন, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে মানবসেবা করে আসছে। চক্ষু রোগীদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ও ঠিক রাখতে নিয়মিত বিনা মূল্যে চক্ষুশিবিরের আয়োজন করে আসছে, যা প্রশংসনীয়। তিনি ১৫ বছর ধরে নিয়মিত এই প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা করে আসছেন। এ বছর ৩০০ জনের চোখের ছানি ও ১০০ জনের নেত্রনালির অস্ত্রোপচারের ব্যয় তিনি বহন করেছেন। ক্লাবের সদস্য ছাড়াও স্থানীয় বিত্তশালীরা নিজেদের পকেটের টাকা খরচ করে এই সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।

অসহায় রোগীদের চক্ষুসেবা দেওয়া হচ্ছে। ২৭ মে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবে
অসহায় রোগীদের চক্ষুসেবা দেওয়া হচ্ছে। ২৭ মে রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবেছবি: প্রথম আলো

তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাবের সদস্য ও স্থানীয় ব্যবসায়ী আবু বাক্কার মৃধা প্রথম আলোকে বলেন, তিন প্রজন্ম ধরে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাঁর পরিবার জড়িত। জনসেবার জন্যই এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি জড়িত। তাঁর পূর্বপুরুষেরা জমি কিনে ক্লাবের নামে নিবন্ধন করে দিয়ে সেখানে ভবন নির্মাণ করেছেন।

প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী বলে জানিয়েছেন ক্লাবের সভাপতি হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক বিরোধ থাকলেও এখানে এসে সবাই এক কাতারে। ক্লাব পরিচালনা পর্ষদের সব দলের নেতা-সমর্থকেরা আছেন। তাঁরা মূলত একটি প্রসিদ্ধ চক্ষু হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তবে কয়েক বছর ধরে সিরাজগঞ্জের প্রফেসর এম এ মতিন মেমোরিয়াল বি এন এস বি বেজ চক্ষু হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। চোখে লেন্স লাগাতে আড়াই হাজার টাকা এবং নেত্রনালির অস্ত্রোপচারে প্রায় ১০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। এ জন্য যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়, তা বহন করে ক্লাব।

১৯৮১ সালে নিবন্ধিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, এ রকম কাজ মানবিক কাজ প্রশংসার দাবিদার। প্রতিষ্ঠানটির কোনো ধরনের সহযোগিতা দরকার হলে তাঁর দপ্তর থেকে করা হবে।সূত্রঃপ্রথম আলো

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  সামাজিক কাজে অবদান রাখায় চারজন পেলেন বিশেষ সম্মাননা   শিক্ষককে ঘোড়ার গাড়িতে বসিয়ে বিদায় জানালো কোমলমতি শিক্ষার্থীরা   চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠিত   চট্টগ্রামে যুবদল নেতা ফোরকান আহমেদের মায়ের ইন্তেকাল, শোক প্রকাশ   বৃষ্টি আর জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রামের নিম্নাঞ্চল   অসুস্থ মুফতি এমদাদুল্লাহ নেছারীকে রক্ত দিয়ে সহযোগীতা করুন   সড়কে ট্রাক দিয়ে পুলিশের ব্যারিকেড   ‘সরকার বিচার বিভাগকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে’   চট্টগ্রাম বোর্ডে এবার এসএসসি পাসের হার ৭৮.২৯   এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেল ১ লাখ ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী   বরিশালে যোগদান করেই স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কাজ শুরু করলেন ডিসি শহিদুল ইসলাম   মাকে বাসে তুলে দিয়ে ছেলে বলেছেন, ‘আর বাসায় ফেরার চেষ্টা করিও না’   বাবুগঞ্জে জমির বিরোধে শাশুড়ীর দাফনে পূত্রবধুর বাঁধা!   আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন তামিম ইকবাল   চট্টগ্রাম নগরের ফয়’স লেকে ঈদ আনন্দ   স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়ার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে   পদ্মা সেতুর এক বছর, কৃষি রাজধানী হয়ে উঠেছে শরীয়তপুর   ঝড়ের শঙ্কায় সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত   শিশুর টিফিনে যেসব খাবার দেবেন না   আরও ৪৬ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে, মৃত্যু ১