একই বাগানে আম আঙুর চাষ করে সফল হাসেম আলী - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪একই বাগানে আম আঙুর চাষ করে সফল হাসেম আলী - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ জুন ০১, ২০২৩ ৮:৩৩ অপরাহ্ণ
A- A A+ Print

একই বাগানে আম আঙুর চাষ করে সফল হাসেম আলী

অনলাইন নিউজঃ একই বাগানে আম, আঙুর, মাল্টাসহ বিভিন্ন ফলের চাষ করে সাড়া ফেলেছেন কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর উদ্যোক্তা হাসেম আলী। তবে তাঁর বাগানের আঙুরই মুখ্য। বাগানের প্রায় আড়াই শ আঙুর গাছের মধ্য ৪০টি গাছে আঙুর ধরেছে। এ ছাড়া তাঁর বাগানে কাটিং পদ্ধতিতে মাল্টা, আঙুর ও আমের চারাগাছ তৈরি করা হচ্ছে। তার এই সাফল্য যেন হাসি-তামাশা কারীদের মুখে কালির ছিটা।

হাশেম আলী প্রথম যখন মিশ্র এ বাগান করার উদ্যোগ নেন তখন এলাকার মানুষজন হাসি-তামাশা করতেন। বলতেন, ‘এটা পাগলামি। এখানে আঙুর নয়, ছাই চাষ হবে। কোনোভাবেই এ মাটিতে আঙুর ফলানো সম্ভব নয়।’ তবে তাদের কথায় তিনি হতাশ হননি হাসেম। স্বপ্ন নিয়ে এগিয়েছেন। হয়েছেন সফল। বাগানে লাগিয়েছেন আড়াই শ আঙুর গাছ। এর মধ্যে গত বছর ২০টি গাছে ফল ধরে। এতে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন।

এ বছর ৪০টি গাছে থোকায় থোকায় ফল ধরেছে। আশাতীত ফলনে স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। ইতিমধ্যে ফলে পাক ধরেছে। পাকা ফল তুলে স্থানীয়ভাবে দোকানদারদের কাছে ৩০০ টাকা কেজি দরে দেড় মণ আঙুর বিক্রি করেছেন। কয়েক দিনের মধ্যে আরও ৪ মণ বিক্রির আশা করছেন। শুধু তাই নয়। তাঁর বাগানে রয়েছে কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি করা বিভিন্ন প্রজাতির মাল্টা, আঙুর ও আমের ৪ হাজার চারা গাছ। বাগান দেখতে আসা দর্শনার্থী ও উৎসাহী উদ্যোক্তারা তার কাছ থেকে বিভিন্ন জাতের আঙুর ও আমের চারা কিনছেন। প্রতিটি চারা গাছ ৫০০-১৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে লাভবান হচ্ছেন তিনি।

ফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর আঙুর খেতফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর আঙুর খেত। ছবি: আজকের পত্রিকাসরেজমিনে দেখা গেছে, ফুলবাড়ী উপজেলা সদর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে কাশিপুর ইউনিয়নের আজোয়াটারী গ্ৰাম। এ গ্ৰামের কৃষি উদ্যোক্তা হাসেম আলী দুই বিঘা জমিতে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এ মিশ্র বাগান করেন। এ অঞ্চলের সমতল মাটি আঙুর চাষাবাদের উপযোগী হওয়ায় দেশি-বিদেশি আঙুর, আম, মাল্টাসহ মিশ্র ফল ও চারা গাছ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেন।

এ কাজে সহযোগিতা করেন স্থানীয় ব্যাংক কর্মকর্তা রুহুল আমিন। তার এ বাগানে শুধু আঙুর গাছ রয়েছে ৩০-৪০ জাতের। তিনি বলেন, তিন বছর আগে তিনি একবার ভারতে যান। সেখানে এটি চাষ করতে দেখেছেন, যা তার মধ্যে আগ্রহ তৈরি করে। এরপর ইউটিউবে আঙুর চাষাবাদের পদ্ধতি রপ্ত করেন। ২০২২ সাল থেকে শুরু করেন চারা গাছ সংগ্রহ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানসম্মত আঙুর চারা বাদে রাশিয়া, ইউক্রেনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বাইকুনর, গ্রীনলং, একেলো, এনজেলিকা, মুনড্রপসহ প্রায় ৩০ প্রজাতির উন্নত জাতের ৪০০ আঙুরের চারা সংগ্রহ করেন।

এরপর দুই বিঘা জমিতে রিং টবে প্রয়োজনীয় রাসায়নিক ও জৈব সার প্রয়োগ করেন। পাশাপাশি বিদেশে যেভাবে আঙুর চাষ করা হয় সে কৌশল অবলম্বন করে চারা রোপণ করেন। তার এ কাজে এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১২ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত দেড় মণ আঙুর ও বিভিন্ন জাতের আঙুর ও আমের চারা বিক্রি করে পেয়েছেন ৫ লাখ টাকা।

হাসেম আলী বলেন, ‘গত বছর গাছে কিছু আঙুর এসেছিল। এ বছর আরও বেশি ফল এসেছে। আগামী বছর সবগুলো গাছে আঙুর আসলে তা দিয়ে জেলার বাজারের চাহিদা অনেকটাই মেটানো সম্ভব হবে। আঙুর পাকার সময় বৃষ্টি হলে আঙুরের গুণাগুণসহ আকৃতি নষ্ট হয়ে যায়। আবার পাখি খেয়ে ফেলে বলে এ নিয়ে সতর্ক থাকতে হয়।’

ফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর বাগানে কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি করা হচ্ছে মাল্টা, আঙুর ও আমের চারাগাছফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর বাগানে কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি করা হচ্ছে মাল্টা, আঙুর ও আমের চারাগাছ। ছবি: আজকের পত্রিকাআঙুরের বাগান এক নজর দেখতে জেলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজন তার বাগানে ভিড় করেছেন। আঙুর বাগান দেখতে আসা কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা আবু রায়হান ফারুক জানান, হাসেম আলীর কাছ থেকে আঙুর চারা সংগ্রহ করে তিনি বাগান করেছেন। বাগানে ফল এসেছে। এ ফলের রং ও স্বাদ বাজারে আমদানি করা আঙুরের চেয়েও ভালো।

পাশের নাগেশ্বরী উপজেলার ব্যাপারী হাট থেকে আসা মহির উদ্দিন বলেন, হাসেম আলীর মতো এ জেলায় আঙুর চাষ ছাড়িয়ে দেওয়া গেলে স্থানীয় বাজারে আমদানি নির্ভরতা কমার পাশাপাশি লাভবান হতে পারবেন চাষিরাও। উপজেলার শিমুলবাড়ি গ্ৰামের রজব আলী বলেন, এসব আঙুরের রং ও স্বাদ বিদেশ থেকে আমদানি করা আঙুরের মতোই।

হাশেম আলী বলেন, যুবক-যুবতীরা চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেরাই উদ্যোক্তা হলে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, অন্যদিকে আর্থিকভাবেও সচ্ছলতা ফিরে আসবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন জানান, উদ্যোক্তা হাসেম আলী আবাদি জমিতে আঙুর ফল ও চারাগাছ উৎপাদন করে ফুলবাড়ীসহ কুড়িগ্রাম জেলা জুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। এই প্রথম এই ফুলবাড়ী উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষ করায় অনেকেই এক নজর দেখার জন্য ছুটছেন এই উদ্যোক্তার বাগানে। তার আঙুর ফলের চারা গাছ সবল ও পুষ্ট হয়েছে। অনেক গাছে ফলনও ভালো হয়েছে।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ বিপ্লব কুমার মোহন্ত জানান, আঙুর চাষের উপযোগী বিপুল পরিমাণ জমি, জলবায়ু ও তাপমাত্রা অনুকূলে থাকায় ভবিষ্যতে কুড়িগ্রাম জেলায় এ ফল চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। জেলায় আঙুর চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে ৪৭ হাজার ৩০২ হেক্টর।সূত্রঃপ্রথমআলো

দৈনিক বরিশাল ২৪

একই বাগানে আম আঙুর চাষ করে সফল হাসেম আলী

বৃহস্পতিবার, জুন ১, ২০২৩ ৮:৩৩ অপরাহ্ণ | আপডেটঃ জুন ০১, ২০২৩ ৮:৩৮ অপরাহ্ণ

অনলাইন নিউজঃ একই বাগানে আম, আঙুর, মাল্টাসহ বিভিন্ন ফলের চাষ করে সাড়া ফেলেছেন কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর উদ্যোক্তা হাসেম আলী। তবে তাঁর বাগানের আঙুরই মুখ্য। বাগানের প্রায় আড়াই শ আঙুর গাছের মধ্য ৪০টি গাছে আঙুর ধরেছে। এ ছাড়া তাঁর বাগানে কাটিং পদ্ধতিতে মাল্টা, আঙুর ও আমের চারাগাছ তৈরি করা হচ্ছে। তার এই সাফল্য যেন হাসি-তামাশা কারীদের মুখে কালির ছিটা।

হাশেম আলী প্রথম যখন মিশ্র এ বাগান করার উদ্যোগ নেন তখন এলাকার মানুষজন হাসি-তামাশা করতেন। বলতেন, ‘এটা পাগলামি। এখানে আঙুর নয়, ছাই চাষ হবে। কোনোভাবেই এ মাটিতে আঙুর ফলানো সম্ভব নয়।’ তবে তাদের কথায় তিনি হতাশ হননি হাসেম। স্বপ্ন নিয়ে এগিয়েছেন। হয়েছেন সফল। বাগানে লাগিয়েছেন আড়াই শ আঙুর গাছ। এর মধ্যে গত বছর ২০টি গাছে ফল ধরে। এতে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন।

এ বছর ৪০টি গাছে থোকায় থোকায় ফল ধরেছে। আশাতীত ফলনে স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। ইতিমধ্যে ফলে পাক ধরেছে। পাকা ফল তুলে স্থানীয়ভাবে দোকানদারদের কাছে ৩০০ টাকা কেজি দরে দেড় মণ আঙুর বিক্রি করেছেন। কয়েক দিনের মধ্যে আরও ৪ মণ বিক্রির আশা করছেন। শুধু তাই নয়। তাঁর বাগানে রয়েছে কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি করা বিভিন্ন প্রজাতির মাল্টা, আঙুর ও আমের ৪ হাজার চারা গাছ। বাগান দেখতে আসা দর্শনার্থী ও উৎসাহী উদ্যোক্তারা তার কাছ থেকে বিভিন্ন জাতের আঙুর ও আমের চারা কিনছেন। প্রতিটি চারা গাছ ৫০০-১৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে লাভবান হচ্ছেন তিনি।

ফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর আঙুর খেতফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর আঙুর খেত। ছবি: আজকের পত্রিকাসরেজমিনে দেখা গেছে, ফুলবাড়ী উপজেলা সদর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে কাশিপুর ইউনিয়নের আজোয়াটারী গ্ৰাম। এ গ্ৰামের কৃষি উদ্যোক্তা হাসেম আলী দুই বিঘা জমিতে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এ মিশ্র বাগান করেন। এ অঞ্চলের সমতল মাটি আঙুর চাষাবাদের উপযোগী হওয়ায় দেশি-বিদেশি আঙুর, আম, মাল্টাসহ মিশ্র ফল ও চারা গাছ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেন।

এ কাজে সহযোগিতা করেন স্থানীয় ব্যাংক কর্মকর্তা রুহুল আমিন। তার এ বাগানে শুধু আঙুর গাছ রয়েছে ৩০-৪০ জাতের। তিনি বলেন, তিন বছর আগে তিনি একবার ভারতে যান। সেখানে এটি চাষ করতে দেখেছেন, যা তার মধ্যে আগ্রহ তৈরি করে। এরপর ইউটিউবে আঙুর চাষাবাদের পদ্ধতি রপ্ত করেন। ২০২২ সাল থেকে শুরু করেন চারা গাছ সংগ্রহ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানসম্মত আঙুর চারা বাদে রাশিয়া, ইউক্রেনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বাইকুনর, গ্রীনলং, একেলো, এনজেলিকা, মুনড্রপসহ প্রায় ৩০ প্রজাতির উন্নত জাতের ৪০০ আঙুরের চারা সংগ্রহ করেন।

এরপর দুই বিঘা জমিতে রিং টবে প্রয়োজনীয় রাসায়নিক ও জৈব সার প্রয়োগ করেন। পাশাপাশি বিদেশে যেভাবে আঙুর চাষ করা হয় সে কৌশল অবলম্বন করে চারা রোপণ করেন। তার এ কাজে এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১২ লাখ টাকা। এখন পর্যন্ত দেড় মণ আঙুর ও বিভিন্ন জাতের আঙুর ও আমের চারা বিক্রি করে পেয়েছেন ৫ লাখ টাকা।

হাসেম আলী বলেন, ‘গত বছর গাছে কিছু আঙুর এসেছিল। এ বছর আরও বেশি ফল এসেছে। আগামী বছর সবগুলো গাছে আঙুর আসলে তা দিয়ে জেলার বাজারের চাহিদা অনেকটাই মেটানো সম্ভব হবে। আঙুর পাকার সময় বৃষ্টি হলে আঙুরের গুণাগুণসহ আকৃতি নষ্ট হয়ে যায়। আবার পাখি খেয়ে ফেলে বলে এ নিয়ে সতর্ক থাকতে হয়।’

ফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর বাগানে কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি করা হচ্ছে মাল্টা, আঙুর ও আমের চারাগাছফুলবাড়ীতে চাষি হাশেম আলীর বাগানে কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি করা হচ্ছে মাল্টা, আঙুর ও আমের চারাগাছ। ছবি: আজকের পত্রিকাআঙুরের বাগান এক নজর দেখতে জেলা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজন তার বাগানে ভিড় করেছেন। আঙুর বাগান দেখতে আসা কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা আবু রায়হান ফারুক জানান, হাসেম আলীর কাছ থেকে আঙুর চারা সংগ্রহ করে তিনি বাগান করেছেন। বাগানে ফল এসেছে। এ ফলের রং ও স্বাদ বাজারে আমদানি করা আঙুরের চেয়েও ভালো।

পাশের নাগেশ্বরী উপজেলার ব্যাপারী হাট থেকে আসা মহির উদ্দিন বলেন, হাসেম আলীর মতো এ জেলায় আঙুর চাষ ছাড়িয়ে দেওয়া গেলে স্থানীয় বাজারে আমদানি নির্ভরতা কমার পাশাপাশি লাভবান হতে পারবেন চাষিরাও। উপজেলার শিমুলবাড়ি গ্ৰামের রজব আলী বলেন, এসব আঙুরের রং ও স্বাদ বিদেশ থেকে আমদানি করা আঙুরের মতোই।

হাশেম আলী বলেন, যুবক-যুবতীরা চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেরাই উদ্যোক্তা হলে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, অন্যদিকে আর্থিকভাবেও সচ্ছলতা ফিরে আসবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন জানান, উদ্যোক্তা হাসেম আলী আবাদি জমিতে আঙুর ফল ও চারাগাছ উৎপাদন করে ফুলবাড়ীসহ কুড়িগ্রাম জেলা জুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। এই প্রথম এই ফুলবাড়ী উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষ করায় অনেকেই এক নজর দেখার জন্য ছুটছেন এই উদ্যোক্তার বাগানে। তার আঙুর ফলের চারা গাছ সবল ও পুষ্ট হয়েছে। অনেক গাছে ফলনও ভালো হয়েছে।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ বিপ্লব কুমার মোহন্ত জানান, আঙুর চাষের উপযোগী বিপুল পরিমাণ জমি, জলবায়ু ও তাপমাত্রা অনুকূলে থাকায় ভবিষ্যতে কুড়িগ্রাম জেলায় এ ফল চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। জেলায় আঙুর চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে ৪৭ হাজার ৩০২ হেক্টর।সূত্রঃপ্রথমআলো

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  সামাজিক কাজে অবদান রাখায় চারজন পেলেন বিশেষ সম্মাননা   শিক্ষককে ঘোড়ার গাড়িতে বসিয়ে বিদায় জানালো কোমলমতি শিক্ষার্থীরা   চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠিত   চট্টগ্রামে যুবদল নেতা ফোরকান আহমেদের মায়ের ইন্তেকাল, শোক প্রকাশ   বৃষ্টি আর জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রামের নিম্নাঞ্চল   অসুস্থ মুফতি এমদাদুল্লাহ নেছারীকে রক্ত দিয়ে সহযোগীতা করুন   সড়কে ট্রাক দিয়ে পুলিশের ব্যারিকেড   ‘সরকার বিচার বিভাগকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে’   চট্টগ্রাম বোর্ডে এবার এসএসসি পাসের হার ৭৮.২৯   এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেল ১ লাখ ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী   বরিশালে যোগদান করেই স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কাজ শুরু করলেন ডিসি শহিদুল ইসলাম   মাকে বাসে তুলে দিয়ে ছেলে বলেছেন, ‘আর বাসায় ফেরার চেষ্টা করিও না’   বাবুগঞ্জে জমির বিরোধে শাশুড়ীর দাফনে পূত্রবধুর বাঁধা!   আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন তামিম ইকবাল   চট্টগ্রাম নগরের ফয়’স লেকে ঈদ আনন্দ   স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়ার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে   পদ্মা সেতুর এক বছর, কৃষি রাজধানী হয়ে উঠেছে শরীয়তপুর   ঝড়ের শঙ্কায় সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত   শিশুর টিফিনে যেসব খাবার দেবেন না   আরও ৪৬ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে, মৃত্যু ১