সুখ পেতে বহুতল বাড়ি লাগে না, ছোট্ট চিলেকৌঠায়ও পাওয়া যায় সুখ - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪সুখ পেতে বহুতল বাড়ি লাগে না, ছোট্ট চিলেকৌঠায়ও পাওয়া যায় সুখ - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ জানুয়ারি ০৭, ২০২০ ৪:৩২ অপরাহ্ণ
A- A A+ Print

সুখ পেতে বহুতল বাড়ি লাগে না, ছোট্ট চিলেকৌঠায়ও পাওয়া যায় সুখ

নিউজ ডেস্ক: সবাই সুখী হতে চায়। পৃথিবীতে এমন কাউকে পাওয়া যাবে না যে সুখী হতে চায় না। অনেকেই ভাবেন- অর্থকড়ি, শিক্ষা-দীক্ষা, বিবাহ, সন্তান-সন্ততি, পরিবার, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তি মানুষকে সুখী করতে পারে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, এসব অর্জন আসলে মানুষকে সুখী করতে পারে না। সুখ পেতে আসলে বহুতল বাড়ি লাগে না। ছোট্ট চিলেকৌঠায়ও পাওয়া যায় সুখ।

আসলে লাখ লাখ মানুষের জন্য প্রকৃত সুখ যেন সোনার হরিণ। তারা সুখ কিনতে চায়, গাড়ি, বাড়ি, অলঙ্কার, কাপড়চোপড় বা ধন-দৌলতের মতো সুখও তাদের কাছে এক ধরনের পণ্য।

এসব প্রাপ্তি মানুষকে সাময়িকভাবে কিছুটা সুখ দিতে পারলেও প্রকৃত প্রস্তাবে স্থায়ী সুখ প্রাপ্তির জন্য এসব অর্জন বড় ভূমিকা পালন করে না বলে সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী বা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা মনে করেন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, সুখ বৈষয়িক বা জাগতিক কোনো ব্যাপার নয়। সুখ বহুলাংশে মনস্তাত্ত্বিক বা আধ্যাত্মিক ব্যাপার।

এলিজাবেথ গিলবার্টের বিখ্যাত অনুপ্রেরণামূলক বই ‘ইট, প্রে, লাভ’। তার কাছে সুখের মানে মানুষের ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা। বইটিতে বলা আছে, ‘সুখের জন্য যু’দ্ধ করুন, সংগ্রাম করুন, কামড়ে ধরে থাকুন, সারা পৃথিবী চষে ফেলুন সুখের খোঁজে!

সুখ পেতে আপনাকে হয়তো করুণ কঠিন প্রতিযোগিতার মাঝে দিয়ে যেতে হবে। আর একবার অর্জন করা হয়ে গেলে সুখের সমুদ্রে ভেসে থাকার জন্য নিরন্তর সাঁতার কাটতে হবে আপনাকে, যদি না করেন, চুঁইয়ে পড়বে আপনার সন্তুষ্টি, শেষ হয়ে যাবে সুখ।’

নিরন্তর প্রচেষ্টার এই পদ্ধতি কারো কারো জন্য কাজ করতে পারে, তবে সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে ভিন্ন তথ্য। এই পদ্ধতি অধিকাংশের ক্ষেত্রেই উল্টো ক্ষতি ডেকে আনে। সাথে আসে চাপ, একাকিত্ব ও ব্যক্তিগত পরাজয়। এই দর্শন অনুযায়ী, সুখ হলো লাজুক কোনো বুনো পাখির মতো, ধরতে গেলে সে উড়ে যাবে।

অনেক মনোবিজ্ঞানী বলেন, সুখ হল জেনেটিক বা বংশানুগতিসম্বন্ধীয়। আবার কিছু বিজ্ঞানী তাদের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের সূত্র ধরে বলেছেন, তারা মস্তিষ্কের এমন কিছু অংশ নির্ণয় করেছেন যেখান থেকে সুখ নিঃসৃত হয়। মিশিগানের হোপ কলেজের সাইকোলজি বিভাগের প্রফেসর

ডেভিড মায়ার বলেন, জেনেটিক বা বংশানুগতিসম্বন্ধীয় তত্ত্বের ভিত্তিতে যে যাই বলুন না কেন, সুখ অনেকাংশেই মানুষের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি অনুভূতি। এটি অনেকটা মানুষের কোলেস্টেরল লেভেলের মতো, যা জেনেটিক্যালি প্রভাবান্বিত, আবার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষের আচার-আচরণ বা লাইফস্টাইল এবং খাদ্যাভ্যাস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

সুখকে মাঝে মাঝে এক ধরনের স্বার্থিক উদ্দেশ্য বলে মনে করা হয়। মানুষের কী’ আছে- তার ওপর সুখ নির্ভর করে না। মানুষ কী’ ভাবে বা কিভাবে ভাবে- তার ওপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে সুখ। যার যা আছে বা যে অবস্থায় আছে তার জন্য শোকরিয়া জানিয়ে যদি দিন শুরু করা

হয়- তাতে সুখ আসবে। মানুষ আজ যা ভাবছে তার ওপর ভিত্তি করে তার ভবিষ্যতের সুখ গড়ে উঠবে। সুতরাং কাজ-কর্ম ও চিন্তাধারায় পজিটিভ অ্যাপ্রোচ নিয়ে শুরু করলে জীবনে সুফল আসবে। আত্মবিশ্বা’সে বিশ্বা’সী, ম’র্যাদাবান, হৃদয়বান, জ্ঞানী-গুণী, সৎ মানুষ সাধারণত সব সময় সুখী হয়। যারা শুধু নিতে চায়, দিতে জানে না বা চায় না, তারা সুখী হয় না।

তাহলে কী’ভাবে সুখী হবেন? ডোপামিন নামক একটি নিউরোট্রান্সমিটারকে ‘ভালো লাগার হরমোন’ বলা হয়। গভীর ভালোবাসা বা মা’দক যে তীব্র আনন্দ দেয়, তা এই ডোপামিনের জন্যই। নানা প্রক্রিয়ায় আম’রা ব্রেইনের ডোপামিন লেভেল বাড়াতে পারি।

তবে নিয়মিত ব্যায়াম করুন, আশাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করুন, জীবনে যা পেয়েছেন, হয়েছেন তার হিসাব করুন, কী’ পাননি তা নয়—কোনো বিষয়েই কারও সঙ্গে নিজেকে তুলনা করবেন না। কেননা, মূলত জীবনে তুলনা বলে কিছু নেই।

আপনি এ পৃথিবীতে অনন্য ও অসাধারণ। এ জীবনে যা পেয়েছেন, হয়েছেন তার জন্য গর্ব ও তৃপ্তি অনুভব করুন। বর্তমানে বাঁচুন, বর্তমানে জীবন যাপন করুন, অ’তীত, ভবিষ্যৎ বা অন্য কিছু যেন মনোযোগকে বিঘ্নিত করতে না পারে—একে আম’রা বলি মাইন্ডফুলনেস; যারা আনন্দ দেয়, সম্মান করে, তাদের সঙ্গে থাকুন। যা করছেন গভীর মনোনিবেশ দিয়ে করুন, এর মধ্যে ডুবে থাকুন—একে বলে ফ্লো।

আত্মবিশ্বা’স ও আত্মসম্মান বৃদ্ধি করে তেমন কিছু করুন। যা কিছু ভালো তা ধরে রাখু’ন, যা কিছু মন্দ সেসব ‘চলে যেতে’ দিন। ভালোবাসুন—মানুষকে, প্রা’ণীকে, প্রকৃতিকে। বেরিয়ে পড়ুন, ঘুরতে যান, প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকুন।

ভালো আছি, সুখে আছি—এটি হোক নিত্যদিনের জপমন্ত্র। শেয়ার করুন নিজের আনন্দ সুখকে। জীবনে অনেকভাবে বাঁ’চা যায়, এক পথ বন্ধ হলে শত পথ খুলে যাবে। ডেইলি বাংলাদেশ

দৈনিক বরিশাল ২৪

সুখ পেতে বহুতল বাড়ি লাগে না, ছোট্ট চিলেকৌঠায়ও পাওয়া যায় সুখ

মঙ্গলবার, জানুয়ারি ৭, ২০২০ ৪:৩২ অপরাহ্ণ

নিউজ ডেস্ক: সবাই সুখী হতে চায়। পৃথিবীতে এমন কাউকে পাওয়া যাবে না যে সুখী হতে চায় না। অনেকেই ভাবেন- অর্থকড়ি, শিক্ষা-দীক্ষা, বিবাহ, সন্তান-সন্ততি, পরিবার, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তি মানুষকে সুখী করতে পারে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, এসব অর্জন আসলে মানুষকে সুখী করতে পারে না। সুখ পেতে আসলে বহুতল বাড়ি লাগে না। ছোট্ট চিলেকৌঠায়ও পাওয়া যায় সুখ।

আসলে লাখ লাখ মানুষের জন্য প্রকৃত সুখ যেন সোনার হরিণ। তারা সুখ কিনতে চায়, গাড়ি, বাড়ি, অলঙ্কার, কাপড়চোপড় বা ধন-দৌলতের মতো সুখও তাদের কাছে এক ধরনের পণ্য।

এসব প্রাপ্তি মানুষকে সাময়িকভাবে কিছুটা সুখ দিতে পারলেও প্রকৃত প্রস্তাবে স্থায়ী সুখ প্রাপ্তির জন্য এসব অর্জন বড় ভূমিকা পালন করে না বলে সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী বা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা মনে করেন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, সুখ বৈষয়িক বা জাগতিক কোনো ব্যাপার নয়। সুখ বহুলাংশে মনস্তাত্ত্বিক বা আধ্যাত্মিক ব্যাপার।

এলিজাবেথ গিলবার্টের বিখ্যাত অনুপ্রেরণামূলক বই ‘ইট, প্রে, লাভ’। তার কাছে সুখের মানে মানুষের ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা। বইটিতে বলা আছে, ‘সুখের জন্য যু’দ্ধ করুন, সংগ্রাম করুন, কামড়ে ধরে থাকুন, সারা পৃথিবী চষে ফেলুন সুখের খোঁজে!

সুখ পেতে আপনাকে হয়তো করুণ কঠিন প্রতিযোগিতার মাঝে দিয়ে যেতে হবে। আর একবার অর্জন করা হয়ে গেলে সুখের সমুদ্রে ভেসে থাকার জন্য নিরন্তর সাঁতার কাটতে হবে আপনাকে, যদি না করেন, চুঁইয়ে পড়বে আপনার সন্তুষ্টি, শেষ হয়ে যাবে সুখ।’

নিরন্তর প্রচেষ্টার এই পদ্ধতি কারো কারো জন্য কাজ করতে পারে, তবে সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে ভিন্ন তথ্য। এই পদ্ধতি অধিকাংশের ক্ষেত্রেই উল্টো ক্ষতি ডেকে আনে। সাথে আসে চাপ, একাকিত্ব ও ব্যক্তিগত পরাজয়। এই দর্শন অনুযায়ী, সুখ হলো লাজুক কোনো বুনো পাখির মতো, ধরতে গেলে সে উড়ে যাবে।

অনেক মনোবিজ্ঞানী বলেন, সুখ হল জেনেটিক বা বংশানুগতিসম্বন্ধীয়। আবার কিছু বিজ্ঞানী তাদের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের সূত্র ধরে বলেছেন, তারা মস্তিষ্কের এমন কিছু অংশ নির্ণয় করেছেন যেখান থেকে সুখ নিঃসৃত হয়। মিশিগানের হোপ কলেজের সাইকোলজি বিভাগের প্রফেসর

ডেভিড মায়ার বলেন, জেনেটিক বা বংশানুগতিসম্বন্ধীয় তত্ত্বের ভিত্তিতে যে যাই বলুন না কেন, সুখ অনেকাংশেই মানুষের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি অনুভূতি। এটি অনেকটা মানুষের কোলেস্টেরল লেভেলের মতো, যা জেনেটিক্যালি প্রভাবান্বিত, আবার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষের আচার-আচরণ বা লাইফস্টাইল এবং খাদ্যাভ্যাস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

সুখকে মাঝে মাঝে এক ধরনের স্বার্থিক উদ্দেশ্য বলে মনে করা হয়। মানুষের কী’ আছে- তার ওপর সুখ নির্ভর করে না। মানুষ কী’ ভাবে বা কিভাবে ভাবে- তার ওপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে সুখ। যার যা আছে বা যে অবস্থায় আছে তার জন্য শোকরিয়া জানিয়ে যদি দিন শুরু করা

হয়- তাতে সুখ আসবে। মানুষ আজ যা ভাবছে তার ওপর ভিত্তি করে তার ভবিষ্যতের সুখ গড়ে উঠবে। সুতরাং কাজ-কর্ম ও চিন্তাধারায় পজিটিভ অ্যাপ্রোচ নিয়ে শুরু করলে জীবনে সুফল আসবে। আত্মবিশ্বা’সে বিশ্বা’সী, ম’র্যাদাবান, হৃদয়বান, জ্ঞানী-গুণী, সৎ মানুষ সাধারণত সব সময় সুখী হয়। যারা শুধু নিতে চায়, দিতে জানে না বা চায় না, তারা সুখী হয় না।

তাহলে কী’ভাবে সুখী হবেন? ডোপামিন নামক একটি নিউরোট্রান্সমিটারকে ‘ভালো লাগার হরমোন’ বলা হয়। গভীর ভালোবাসা বা মা’দক যে তীব্র আনন্দ দেয়, তা এই ডোপামিনের জন্যই। নানা প্রক্রিয়ায় আম’রা ব্রেইনের ডোপামিন লেভেল বাড়াতে পারি।

তবে নিয়মিত ব্যায়াম করুন, আশাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করুন, জীবনে যা পেয়েছেন, হয়েছেন তার হিসাব করুন, কী’ পাননি তা নয়—কোনো বিষয়েই কারও সঙ্গে নিজেকে তুলনা করবেন না। কেননা, মূলত জীবনে তুলনা বলে কিছু নেই।

আপনি এ পৃথিবীতে অনন্য ও অসাধারণ। এ জীবনে যা পেয়েছেন, হয়েছেন তার জন্য গর্ব ও তৃপ্তি অনুভব করুন। বর্তমানে বাঁচুন, বর্তমানে জীবন যাপন করুন, অ’তীত, ভবিষ্যৎ বা অন্য কিছু যেন মনোযোগকে বিঘ্নিত করতে না পারে—একে আম’রা বলি মাইন্ডফুলনেস; যারা আনন্দ দেয়, সম্মান করে, তাদের সঙ্গে থাকুন। যা করছেন গভীর মনোনিবেশ দিয়ে করুন, এর মধ্যে ডুবে থাকুন—একে বলে ফ্লো।

আত্মবিশ্বা’স ও আত্মসম্মান বৃদ্ধি করে তেমন কিছু করুন। যা কিছু ভালো তা ধরে রাখু’ন, যা কিছু মন্দ সেসব ‘চলে যেতে’ দিন। ভালোবাসুন—মানুষকে, প্রা’ণীকে, প্রকৃতিকে। বেরিয়ে পড়ুন, ঘুরতে যান, প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকুন।

ভালো আছি, সুখে আছি—এটি হোক নিত্যদিনের জপমন্ত্র। শেয়ার করুন নিজের আনন্দ সুখকে। জীবনে অনেকভাবে বাঁ’চা যায়, এক পথ বন্ধ হলে শত পথ খুলে যাবে। ডেইলি বাংলাদেশ

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে বরিশাল, ৭ জনের প্রাণহানি   ইপিজেড শিল্পাঞ্চলের আয়োজন, শতাধিক পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ   কমতে পারে ছুটি, শনিবারও স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত   লাইমলাইট গ্রামার স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন   ঈশ্বরদীতে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ   আমেরিকায় জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়ল সেতু, বহু হতাহতের শঙ্কা   ইপিজেড স্মার্ট শিল্পাঞ্চল, চট্টগ্রাম এর স্বাধীনতা দিবসের আলোচানা সভা অনুষ্ঠিত   হালিশহর মডেল স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চোখের সামনে অঙ্গার হলো তরতাজা প্রাণ   বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম-এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত   অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বরিশাল বিভাগীয় সমিতিঃ জাকির হোসেন   হালিশহর মডেল স্কুলের নতুন সভাপতি মোহাম্মাদ হোসেন, আশরাফ আলী সম্পাদক নির্বাচিত   বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতির মৃত্যুতে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম এর শোক প্রকাশ   কাজী বাবুল আর নেই, শোকে স্তব্ধ বরিশালের মিডিয়া অঙ্গন   জীবনকে বদলে দেওয়া এক গুণী মানুষকে যেভাবে হাড়িয়ে ফেললাম   যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার হলেন সাংবাদিক এস এন পলাশ   কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি‘র (ইপিজেড শিল্পাঞ্চল) এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত   বরিশালের মামুনের সফলতা হতে পারে অনেকের অনুপ্রেরণাঃ তাপস   ঢাকার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত   নিউমুরিং এর মরহুম আবদুস সবুর সওঃ এবাদত খানার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত