যুগের পর যুগ কেটে যাচ্ছে বরগুনার আয়লা লঞ্চঘাট রাস্তার উন্নয়ন হয়না
মংচিন থান, বরগুনা প্রতিনিধি: বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়ন এর আয়লা লঞ্জঘাট নামক স্থানের লঞ্চঘাট কাচা সড়ক যেন ফসলী জমির শ্রাবন ভাদ্র মাস ।কয়েক যুগ ধরে চলে আসছে কাদা মাটি পেড়িয়ে দৈনিক হাজার যাত্রীদের পথচলা।
বরগুনার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়ন এর আয়লা লঞ্চঘাট একটি ঐতিহ্য বাহি লঞ্চঘাট। ও একটি জেলা পরিষদের ইজারা দেওয়া খেয়াঘাট আছে এখানে একটি ৪৭নং পাতা কাটা সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়, একটি ইবতেদায়ী ও একটি দাখিল মাদ্রাসা আছে।
আয়লা লঞ্চঘাট থাকে আয়লা বাজার ৩কিঃমিঃ কাচা রাস্তা যাহা মানুষ চলাচলের জন্য অনুপোযুগি হয়ে পড়েছে ।এতে স্কুলপড়ুয়া কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রী ,অসুস্থ রুগী, ঢাকা গামি লঞ্চযাত্রী,দুরপাল্লার নৌযানসহ ও অজোপাড়া গায়ের মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। প্রতিদিন প্রায় হজারাধিক মানুষের পারাপার হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়,গুলিসাখালি,তিতকাটা, বিঘাই,আয়লা, চান্দখালি, গৌরিচন্না , ৪নং কেওরাবুনিয়া, ৬নং মজিদ বারিয়া, ও ফুলঝুরি এই ৮টি ইউনিয়নের হাজার হাজার দুরপাল্লার যাত্রীরা নৌযাত্রীদের যাতায়াতের একমাত্র ভরসার রাস্তা এটি।
এব্যাপারে ৫নং আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আসসাকুর ফিরোজ জানান,এ ব্যাপারে আমার কোন হাত নেই ।তাপরও রোডস এন্ড হাইওয়ে এলজিইডি বাস্তবায়ন প্রকল্পে অবগত করেছি।তারা বিষয়টি ভাবনীয় অবস্থায় রেখেছেন।
এব্যারে আয়লা পাতাকাটার বাসিন্দা লিটন মিয়া জানান,দীর্ঘবছর ধরে লঞ্চঘাট সড়কটি অনুপযোগী হয়ে আছে কিন্তু বড় বড় রাজনৈতিক নেতারাসহ জনপ্রনিধি আছে যারা নিজেদের অর্থায়নে এ কাজটি সমাধান করে দিতে পারেন ।
তারা আধৌ দৃস্টিপাত করছেননা।তারপর ইজারা নিয়ে যারা প্রসঙ্গে বিআইডব্লিউটিএ তাদের তো কিছু করার আছে। কতৃপক্ষ লঞ্চঘাট থেকে ব্যাবসা করে আসছেন তাদের তো বিষয় বিষয়টা দেখা উচিত তা না করে লযবরল করে যাচ্ছেন।
সবচেয়ে বড় বিষয় হলো কে কার উপর ঠেলে দিবে এ চিন্তাটা সবাই করে যাচ্ছেন।সংস্কারের পরির্বতে ঠেলাঠেলির কান্ড করছে তারা। আপনাদের সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে যেন এ অনুপযোগী রাস্তাটি পাকা করে জনদুর্ভোগের গ্লানী কেটে যায়।সকলের প্রানের দাবি অনতিবিলম্বে রাস্তাটি পাকা করন
এ ব্যাপারে দুরপাল্লার যাত্রী আসাদুজামান জামাল রশিদ জানান,আমরা ঢাকা থেকে বাড়িতে আসলে আয়লা লঞ্চঘাট নেমে যাইতে হয়।তারপর খেয়াঘাটে যাই।
এব্যাপারে এলজিইডি বাস্তবায়ন প্রকল্পে দাযিত্বরত কর্মকর্তা ফোরকান আহম্মেদ খানকে মুঠো ফোনে পাওয়া যায়নি।