করোনা জয়ের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন জনপ্রিয় ইউএনও পিজুস চন্দ্র দে - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪করোনা জয়ের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন জনপ্রিয় ইউএনও পিজুস চন্দ্র দে - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ জুলাই ০৪, ২০২০ ৩:১৩ পূর্বাহ্ণ
A- A A+ Print

করোনা জয়ের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন জনপ্রিয় ইউএনও পিজুস চন্দ্র দে

মো: শহিদুল ইসলাম: করোনা মহামারীতে দ্বায়িত পালন করতে গিয়ে একের পর এক আক্রান্ত হচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তারা। সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি ঝুঁকি নিয়ে কাজ করায় দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলার দ্বায়িত্ববান গুনী আমলারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন এমনটি ধারনা করছেন সচেতনমহল। এরমধ্যে যারা সুস্থ হচ্ছেন তাদের মধ্যে একজ বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জের জনপ্রিয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার পিজুস চন্দ্র দে।

সম্প্রতি তিনি ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের সাত জন প্রায় একই সময়ের করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। বাসায় থেকেই চিকিতসা নিয়ে করোনামুক্ত হন উপজেলার সবার প্রিয় এই অফিসার। সঙ্গত কারণে সবার জানার আগ্রহ করোনা জয়ের গল্প। তাই তিনি নিজের ফেসবুক স্টাটাস দিয়ে জানালেন করোনা আক্রান্ত সময়ের অভিজ্ঞতা। সকলের জন্য দিলেন দারুণ পরামর্শ। নিচে পাঠকদের জন্য স্টাটাসটি তুলে ধরা হলো:

অনেকেরই জিজ্ঞাসা, করোনা আক্রান্ত হয়ে আমি কি কি চিকিৎসা নিয়েছি? এই কৌতুহল খুব স্বাভাবিক৷ কিন্তু জবাব দেয়াটা বেশ কঠিন; অন্তত আমার পক্ষে। আমরা জানি, করোনা এমন এক রোগ, যার সুনির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা বিশ্বের কোথাও নেই৷ এমনকি সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণেও একে সংজ্ঞায়িত করা কঠিন৷

আমার পরিবারে আমি সহ মোট ৭ (সাত) জন সদস্য প্রায় একই সময়ে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন৷ এবং তাদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ দেখা গেছে৷ কারো শ্বাসকষ্ট, কারো জ্বর, কেউ কেউ বমি করেছেন, কারো আবার পেটের পীড়া। দু’জনের তীব্র মাথাধরা সহ অস্বাভাবিক গা-ব্যাথা ছিল৷ খাবারে অরুচি, ক্ষুধামন্দা, গন্ধ / ঘ্রাণ না পাওয়া এই সমস্যা প্রায় সবারই ছিল৷ ফলে আমার উপর কার্যকর চিকিৎসা, আপনার উপর সমভাবে কার্যকর না ও হতে পারে৷ তাই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিত কোনভাবেই ঔষধ সেবনের পরামর্শ আমি দিতে পারি না৷ তবে হ্যা, জীবন যাপনের কিছু সাধারণ অভ্যাস আপনি গড়ে তুলতে পারেন, যা করোনা মোকাবিলায় আপনার পক্ষে খুব ভালো প্রতিরোধক হতে পারে৷

করোনা ভাইরাস থেকে সংক্রমণ রোধে আমাদের করনীয়ঃ
১. ‌কর্মক্ষেত্রে ব্যবহৃত পোশাক বাসায় ফিরে সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে দিন কিংবা পোশাকগুলো একটি ব্যাগে / ঝুড়িতে / রোদে দুই দিন পর্যন্ত রেখে দিন।
২. ‌মানিব্যাগ, বেল্ট, আংটি, ঘড়ি ইত্যাদি এই ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে ব্যবহার করা থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকুন৷
৩. ‌টাকা লেনদেনে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে৷ টাকা ধরার পরে হাত অবশ্যই স্যানিটাইজ করে করে নিতে হবে৷
৪. জরুরি প্রয়োজনে বাহিরে যেতে হলে মাস্ক ব্যবহার করুন। মাথায় পাতলা ক্যাপ ব্যাবহার করুন। বাসায় প্রবেশের পূর্বে এগুলো ঢাকনা যুক্ত বিনে ফেলে দিন।
৫. কাপড়ের ক্যাপ ও মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রত্যেকদিন ধুয়ে ব্যবহার করুন৷

জীবন যাপনের যে অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরিঃ
১. ‌ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ডি জাতীয় ঔষধ / খাবার গ্রহণ করুন৷
২. ‌প্রচুর পরিমান জল খাবেন।
‌৩. শর্করা জাতীয় খাবার কম খেয়ে লেবু, কমলা, সিজনাল দেশি ফলমূল ও পুষ্টিমানসমৃদ্ধ খাবার বেশী খাবেন।
৪. ‌হালকা গরম পানিতে লবন দিয়ে গড়গড়া করুন; দিনে ৪ বার৷
৫. ‌আদা, লবঙ্গ গোলমরিচ ও মধু দিয়ে হালকা লিকারের র’চা (Raw Tea) পান করুন; দিনে ৪/৬ বার৷
‌৬. আদা, লবঙ্গ গোলমরিচসহ পানি ফুটিয়ে মেনথল দিয়ে ভাপ নিন; দিনে ৪ বার।
৭. ‌নিয়মিত বিরতিতে মধু, লেবুর হালকা গরম পানি পান করতে পারেন। (অতিরিক্ত গরম পানি অনেক সময় গলার ক্ষতি করতে পারে। এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।)
৮. ‌প্রাণায়াম / ব্রিদিং এক্সারসাইজ করা যেতে পারে। প্রথমে ১ নাক বন্ধ করে অন্য নাক দিয়ে বড় করে শ্বাস নিয়ে অপর নাক দিয়ে ছাড়তে হবে৷ এইভাবে পজিশন পাল্টে দু’নাকেই একনাগাড়ে ১০ বার এবং নিয়মিত বিরতিতে ৪/৫ বার সময় নিয়ে ধীরে ধীরে করতে পারেন৷ এছাড়া নাক দিয়ে বড় করে শ্বাস নিয়ে ৫ সেকেন্ড ধরে রাখা, এরপর মুখ দিয়ে ছাড়া। এভাবে ৫ বার শ্বাস নিয়ে ছেড়ে দিয়ে দুটি কাশি দেয়া। এভাবে দিনে ৪/৫ বার করতে পারেন৷
৯. ‌ঘরে স্ট্রেচিং / সাধারণ ব্যায়াম করতে পারেন। অধিকক্ষণ শুয়ে / বসে না থেকে নিজের ঘর / বিছানা নিজে পরিস্কার করতে পারেন।
১০. নিয়মিত প্রার্থনা করুন; ধর্মগ্রন্থ পাঠ করুন।
১১. আইসোলেশনে থাকাকালে আনন্দে থাকার চেষ্টা করুন৷ অভ্যাস থাকলে বই পড়ুন; ভালো মুভি দেখুন। পছন্দের গান / কবিতা শুনতে পারেন। নিজের পছন্দের গান গাইতে / কবিতা আবৃত্তি করতে পারেন।
১২. এতদসত্ত্বেও কভিড আক্রান্ত হলে ‌সাহস রাখতে হবে; মনে রাখবেন, কোনক্রমেই মনোবল হারানো যাবে না।

বাড়তি সতর্কতা হিসাবে বাসায় যা রাখতে পারেনঃ
১. ‌প্রেসার মাপার যন্ত্র।
২. ‌পালস অক্সিমিটার৷
৩. ‌থার্মোমিটার৷
৪. ‌ইনহেলার নেয়ার জন্য একটি স্পেসার।

হতে পারে, ২০২০ সালে বেঁচে থাকাই আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ৷ তাই সর্বোচ্চ সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন৷ আর আপনি সুস্থ থাকলেই ভালো থাকবে বাংলাদেশ। শুভ রাত্রি!

দৈনিক বরিশাল ২৪

করোনা জয়ের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন জনপ্রিয় ইউএনও পিজুস চন্দ্র দে

শনিবার, জুলাই ৪, ২০২০ ৩:১৩ পূর্বাহ্ণ

মো: শহিদুল ইসলাম: করোনা মহামারীতে দ্বায়িত পালন করতে গিয়ে একের পর এক আক্রান্ত হচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তারা। সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি ঝুঁকি নিয়ে কাজ করায় দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলার দ্বায়িত্ববান গুনী আমলারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন এমনটি ধারনা করছেন সচেতনমহল। এরমধ্যে যারা সুস্থ হচ্ছেন তাদের মধ্যে একজ বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জের জনপ্রিয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার পিজুস চন্দ্র দে।

সম্প্রতি তিনি ও তার স্ত্রীসহ পরিবারের সাত জন প্রায় একই সময়ের করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। বাসায় থেকেই চিকিতসা নিয়ে করোনামুক্ত হন উপজেলার সবার প্রিয় এই অফিসার। সঙ্গত কারণে সবার জানার আগ্রহ করোনা জয়ের গল্প। তাই তিনি নিজের ফেসবুক স্টাটাস দিয়ে জানালেন করোনা আক্রান্ত সময়ের অভিজ্ঞতা। সকলের জন্য দিলেন দারুণ পরামর্শ। নিচে পাঠকদের জন্য স্টাটাসটি তুলে ধরা হলো:

অনেকেরই জিজ্ঞাসা, করোনা আক্রান্ত হয়ে আমি কি কি চিকিৎসা নিয়েছি? এই কৌতুহল খুব স্বাভাবিক৷ কিন্তু জবাব দেয়াটা বেশ কঠিন; অন্তত আমার পক্ষে। আমরা জানি, করোনা এমন এক রোগ, যার সুনির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা বিশ্বের কোথাও নেই৷ এমনকি সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণেও একে সংজ্ঞায়িত করা কঠিন৷

আমার পরিবারে আমি সহ মোট ৭ (সাত) জন সদস্য প্রায় একই সময়ে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন৷ এবং তাদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ দেখা গেছে৷ কারো শ্বাসকষ্ট, কারো জ্বর, কেউ কেউ বমি করেছেন, কারো আবার পেটের পীড়া। দু’জনের তীব্র মাথাধরা সহ অস্বাভাবিক গা-ব্যাথা ছিল৷ খাবারে অরুচি, ক্ষুধামন্দা, গন্ধ / ঘ্রাণ না পাওয়া এই সমস্যা প্রায় সবারই ছিল৷ ফলে আমার উপর কার্যকর চিকিৎসা, আপনার উপর সমভাবে কার্যকর না ও হতে পারে৷ তাই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিত কোনভাবেই ঔষধ সেবনের পরামর্শ আমি দিতে পারি না৷ তবে হ্যা, জীবন যাপনের কিছু সাধারণ অভ্যাস আপনি গড়ে তুলতে পারেন, যা করোনা মোকাবিলায় আপনার পক্ষে খুব ভালো প্রতিরোধক হতে পারে৷

করোনা ভাইরাস থেকে সংক্রমণ রোধে আমাদের করনীয়ঃ
১. ‌কর্মক্ষেত্রে ব্যবহৃত পোশাক বাসায় ফিরে সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে দিন কিংবা পোশাকগুলো একটি ব্যাগে / ঝুড়িতে / রোদে দুই দিন পর্যন্ত রেখে দিন।
২. ‌মানিব্যাগ, বেল্ট, আংটি, ঘড়ি ইত্যাদি এই ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে ব্যবহার করা থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকুন৷
৩. ‌টাকা লেনদেনে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে৷ টাকা ধরার পরে হাত অবশ্যই স্যানিটাইজ করে করে নিতে হবে৷
৪. জরুরি প্রয়োজনে বাহিরে যেতে হলে মাস্ক ব্যবহার করুন। মাথায় পাতলা ক্যাপ ব্যাবহার করুন। বাসায় প্রবেশের পূর্বে এগুলো ঢাকনা যুক্ত বিনে ফেলে দিন।
৫. কাপড়ের ক্যাপ ও মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রত্যেকদিন ধুয়ে ব্যবহার করুন৷

জীবন যাপনের যে অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরিঃ
১. ‌ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ডি জাতীয় ঔষধ / খাবার গ্রহণ করুন৷
২. ‌প্রচুর পরিমান জল খাবেন।
‌৩. শর্করা জাতীয় খাবার কম খেয়ে লেবু, কমলা, সিজনাল দেশি ফলমূল ও পুষ্টিমানসমৃদ্ধ খাবার বেশী খাবেন।
৪. ‌হালকা গরম পানিতে লবন দিয়ে গড়গড়া করুন; দিনে ৪ বার৷
৫. ‌আদা, লবঙ্গ গোলমরিচ ও মধু দিয়ে হালকা লিকারের র’চা (Raw Tea) পান করুন; দিনে ৪/৬ বার৷
‌৬. আদা, লবঙ্গ গোলমরিচসহ পানি ফুটিয়ে মেনথল দিয়ে ভাপ নিন; দিনে ৪ বার।
৭. ‌নিয়মিত বিরতিতে মধু, লেবুর হালকা গরম পানি পান করতে পারেন। (অতিরিক্ত গরম পানি অনেক সময় গলার ক্ষতি করতে পারে। এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।)
৮. ‌প্রাণায়াম / ব্রিদিং এক্সারসাইজ করা যেতে পারে। প্রথমে ১ নাক বন্ধ করে অন্য নাক দিয়ে বড় করে শ্বাস নিয়ে অপর নাক দিয়ে ছাড়তে হবে৷ এইভাবে পজিশন পাল্টে দু’নাকেই একনাগাড়ে ১০ বার এবং নিয়মিত বিরতিতে ৪/৫ বার সময় নিয়ে ধীরে ধীরে করতে পারেন৷ এছাড়া নাক দিয়ে বড় করে শ্বাস নিয়ে ৫ সেকেন্ড ধরে রাখা, এরপর মুখ দিয়ে ছাড়া। এভাবে ৫ বার শ্বাস নিয়ে ছেড়ে দিয়ে দুটি কাশি দেয়া। এভাবে দিনে ৪/৫ বার করতে পারেন৷
৯. ‌ঘরে স্ট্রেচিং / সাধারণ ব্যায়াম করতে পারেন। অধিকক্ষণ শুয়ে / বসে না থেকে নিজের ঘর / বিছানা নিজে পরিস্কার করতে পারেন।
১০. নিয়মিত প্রার্থনা করুন; ধর্মগ্রন্থ পাঠ করুন।
১১. আইসোলেশনে থাকাকালে আনন্দে থাকার চেষ্টা করুন৷ অভ্যাস থাকলে বই পড়ুন; ভালো মুভি দেখুন। পছন্দের গান / কবিতা শুনতে পারেন। নিজের পছন্দের গান গাইতে / কবিতা আবৃত্তি করতে পারেন।
১২. এতদসত্ত্বেও কভিড আক্রান্ত হলে ‌সাহস রাখতে হবে; মনে রাখবেন, কোনক্রমেই মনোবল হারানো যাবে না।

বাড়তি সতর্কতা হিসাবে বাসায় যা রাখতে পারেনঃ
১. ‌প্রেসার মাপার যন্ত্র।
২. ‌পালস অক্সিমিটার৷
৩. ‌থার্মোমিটার৷
৪. ‌ইনহেলার নেয়ার জন্য একটি স্পেসার।

হতে পারে, ২০২০ সালে বেঁচে থাকাই আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ৷ তাই সর্বোচ্চ সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন৷ আর আপনি সুস্থ থাকলেই ভালো থাকবে বাংলাদেশ। শুভ রাত্রি!

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে বরিশাল, ৭ জনের প্রাণহানি   ইপিজেড শিল্পাঞ্চলের আয়োজন, শতাধিক পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ   কমতে পারে ছুটি, শনিবারও স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত   লাইমলাইট গ্রামার স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন   ঈশ্বরদীতে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ   আমেরিকায় জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়ল সেতু, বহু হতাহতের শঙ্কা   ইপিজেড স্মার্ট শিল্পাঞ্চল, চট্টগ্রাম এর স্বাধীনতা দিবসের আলোচানা সভা অনুষ্ঠিত   হালিশহর মডেল স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চোখের সামনে অঙ্গার হলো তরতাজা প্রাণ   বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম-এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত   অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বরিশাল বিভাগীয় সমিতিঃ জাকির হোসেন   হালিশহর মডেল স্কুলের নতুন সভাপতি মোহাম্মাদ হোসেন, আশরাফ আলী সম্পাদক নির্বাচিত   বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতির মৃত্যুতে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম এর শোক প্রকাশ   কাজী বাবুল আর নেই, শোকে স্তব্ধ বরিশালের মিডিয়া অঙ্গন   জীবনকে বদলে দেওয়া এক গুণী মানুষকে যেভাবে হাড়িয়ে ফেললাম   যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার হলেন সাংবাদিক এস এন পলাশ   কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি‘র (ইপিজেড শিল্পাঞ্চল) এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত   বরিশালের মামুনের সফলতা হতে পারে অনেকের অনুপ্রেরণাঃ তাপস   ঢাকার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত   নিউমুরিং এর মরহুম আবদুস সবুর সওঃ এবাদত খানার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত