বাড়ির পাশেই চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজ,ভর্তিতে বাড়তি খরচের ঝামেলা নেই
সোহেল আহমেদ: সঠিকভাবে পাঠদানের জন্য সরকার শিক্ষাব্যবস্থায় নানা ধরনের দিকনির্দেশনা দিয়ে গ্রামের কোমলমতি শিক্ষার্থ ীদের সুশিক্ষায় আগ্রহী করে তুলছে। আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য অনলাইন প্রযুক্তির মাধ্যমে চলমান করোনাকালেও থেমে নেই শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া। দেশের স্বনামধন্য প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইন ক্লাস চালু করা হয়েছে।
করোনাকালীন সময়ে জনসাধারণকে চলাচলে বিধিনিশেধ আরোপ করা হয়েছে। করোনার এ সংকটময় অবস্থা কখন স্বাভাবিক হবে তা কেবল অজানা। এ অবস্থায় সচতেন অভিভাবকরা চাইছেন যতটুকু নিরাপদে সন্তানদের নিকটস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি।
সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় গ্রামের কলেজ পড়ুয়াদের এখন আর মাইলের পর মাইল বাড়তি খরচ করে শহরের কলেজমুখী হতে হয়না। গ্রাম্য এলাকায় প্রতিষ্টিত কলেজগুলোর শিক্ষকদের পাঠদানে আন্তরিক চেষ্টা ও সুনিবিড় পরিবেশে শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মূখরিত থাকে প্রিয় শিক্ষালয়টি।
বাড়ির পাশেই তেমনই এক স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজ। বরিশাল সদর থেকে বাবুগঞ্জ যেতে লাখুটিয়া সড়কের লাখুটিয়া বাজার সংলগ্ন ঐতিহ্যবাহী এই কলেজ অধ্যক্ষ মোসা: তাহমিনা আকতার প্রতিবেদককে জানান, চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজ এ প্রতি বছরের মত এবারও অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যথেষ্ট সচ্ছতার সাথে আমাদের সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ তাদের সন্তানদের ভর্তি করাতে পারবেন। গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য সর্বাক্তক সহযোগীতা করা হবে বলেও আশ্বাস দেন অধ্যক্ষ তাহমিনা।
চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজ সম্পর্কে একাধিক অভিভাবক জানান, দেশবরেণ্য নেতা ইকবাল হোসেন তাপসের নিরলস পরিশ্রমের ফলে এই প্রতিষ্ঠানটি ব্যপক প্রশংসা অর্জন করেছে। লাকুটিয়ার খেটে খাওয়া আবদুর রব মুন্সী নামের অভিভাবক বলেন, আমি আমার সন্তানকে বাড়ির কাছে এ কলেজে পড়াইছি। আই এ পাশ করেছে। কলেজের শিক্ষা, নিরাপত্তা সন্তসজনক বলে তিনি মন্তব্য করেন।
একই ভাবে সাবেক ছাত্রী ইসরাত জাহান নিশা জানায়, আমাদের মেয়েদের জন্য চাঁদপাশা হাইস্কুল ও কলেজ খুবই ভালো। প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পাঠদান করান। চলবে………………