কাশিপুরের রাজনীতিতে যেমন ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত বারেক কাকু - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪কাশিপুরের রাজনীতিতে যেমন ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত বারেক কাকু - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ অক্টোবর ১২, ২০২০ ৩:০৬ পূর্বাহ্ণ
A- A A+ Print

কাশিপুরের রাজনীতিতে যেমন ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত বারেক কাকু

মনিরুজ্জামান: বারেক কাকু! আবদুল বারেক পঞ্চাইত। পরিচ্ছন্ন মানুষ,পরিচ্ছন্ন তার মন। কাশিপুর তথা বরিশালের স্থানীয় রাজনিতীতে সর্বজনীন সম্মানিত সাদামনের মানুষ। স্থানীয় আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রাণ বারেক কাকু নিজ দলের বাহিরে তাঁর ছিলো দারুণ জনপ্রিয়তা। ছোট বড় সকলের সাথেই মিস্টি হাসি, বিনয়ের সুরে কুশল বিনীময়ের উজ্জল দৃস্টান্ত একসময়ের ত্যাগী এই রাজনীতিক। হাঁ বলছি, মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি অংশ নেয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা (সনদ বঞ্চিত) আবদুল বারেক পঞ্চাইত এর কথা। লাখুটিয়ার বাসিন্দা এই ব্যক্তি বারেক কাকু নামেই পরিচিত ছিলেন।
স্বাধীনতার যুদ্ধের নবম সেক্টরের বেইচ কমান্ডার আবদুল ওহাব খানের অধীনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে যুদ্ধের অংশীদার বারেক কাকু। বারেক পঞ্চাইত, ইউসুফ মিস্ত্রি, সুলতান মাহমুদ মানিক,ডা: হারুন অর রশিদ সহ মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। বারেক কাকুরা পাকবাহিনীর দুটি গাড়ী আটকে দিলে ভাঁঙার পুল থেকেই থেমে যায় হানাদারদের রনযুদ্ধ! মুক্তিকামী বারেক কাকুরা মিলে ভাঙার পুল ভেঙে দেন। ফলে সামনে আর এগোতে পারেনি। সেই থেকেই বরিশাল – বাবুগঞ্জ লাখুটিয়া সড়কের ওই পুলটি ভাঙার পুল নামেই পরিচিতি পায়।
দেশের জন্য যুদ্ধ, ব্যক্তিগত জীবনের সাথে যুদ্ধ দুটিতে যেনো বারেক কাকু অকুতোভয় সৈনিক! জীবন চলার পথে এই বারেক কাকুকে সইতে হয়েছে তরতাজা পুত্রের অকাল মৃত্যু। ঘাতকরা বারেক কাকুর ছোট ছেলেকে রেহাই দিলো না,দিনদুপুরে হত্যা করল। তবুও ধৈর্য হারা নন বারেক কাকু। জীবনের করুণ মুহুর্তেও তিনি সকলের নিকট হাস্যজ্জল। রাজনৈতিক জীবনে স্থানীয় আওয়ামীলীগের অন্যতম কর্ণধর। তার হাত ধরেই পরবর্তী প্রজন্মের দলে জায়গা হয়। দলের চরম দুস্মময় কিংবা সুসময় দুটিতে তার অবস্থান সমানে সমান।
দলের প্রয়োজনে যেমন নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন তেমনই সুসময় এসে নিজেকে রেখেছেন নিজ গন্ডির ভেতরে। ছোট বড় সব বয়সের মানুষের কাছে প্রিয় নেতার সুনামটি ধরে রেখেছিলেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।  বারেক কাকুর জীবনের অন্যতম বৈশিষ্ট ছিলো তিনি নিজে কোনো ধরনের লোভ লালসাকে প্রশ্রয় দেননি। সমাজেও প্রশ্রয় দেননি অন্যায় অত্যাচারকারীকে। তার সামনে দিয়ে অনেক নেতারা যখন ভালো পোস্ট পজিশনে, তিনি তখন ওয়ার্ড নেতা!
বিএনপির ঘাটি খ্যাত বরিশালে এই বারেক কাকুর মত ত্যাগী নির্লোভ নেতারা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখলেও বরাবরই রয়েছেন সহযোদ্ধাদের অবহেলার চোখে। যথাযথ মুল্যায়ণের অভাবে শত ত্যাগের পরেও ওয়ার্ড নেতা হওয়াই সমাপ্ত! তবুও যেন কোনো কিছু না পাওয়ার আক্ষেপ ছিলো না বারেক কাকুর।
সহজ সরল প্রকৃতির বারেক কাকু মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করলেও কেনো সনদপ্রাপ্ত হলেননা এমন প্রশ্নে নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিকট আত্বীয় প্রতিবেদককে জানান, মুক্তিযুদ্ধের পর সকলে যখন সমাজ উন্নয়নে ব্যস্ত তখনই বেশ কয়েকজন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার পদচারণা লক্ষ্য করেন বারেক কাকু। মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা বিরুদ্ধে ছিলেন/ কাজ করেছেন এমন কতিপয় বিরুধীরা যখন সনদপ্রাপ্ত হয়েছে তা দেখে অভিমান করে নিজের প্রতি অনাগ্রহ প্রকাশ করেন বারেক কাকু। সম্মান বাঁচাতেই পরবর্তি সময়ে তিনি তাঁর মুক্তিযোদ্ধা সনদের জন্য দৌরঝাপ করেননি।
মুক্তিযুদ্ধ কিংবা রাজনিতীতে বারেক কাকু নিজের সম্মানের প্রতি সজাগ থাকার দুর্বলতার,সুযোগটি কাজে লাগিয়ে সমাজের একশ্রেনির মানুষ যেমন পেরেছেন অবহেলার চোখে দেখেছেন। এতো গেলো বারেক কাকুর জীবদ্দশার কথা।
যে মানুষটি স্বাধীনতা সংগ্রাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ উন্নয়নে নিজেকে একপ্রকার বিলিয়ে দিয়েছেন, মরনের পরেও তাঁর সহযোদ্ধারা এতোটুকু সহমর্মিতা দেখাতে পারেননি। দলীয় নেতারা তার জন্য একটি দোয়া অনুষ্ঠান বা শোক সভার অায়োজন করার প্রয়োজন মনেকরেনি।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিক বারেক কাকু রাজনিতী কি পেলেন করে এমন প্রশ্ন সচেতণমহলের ? শুধু বারেক কাকু নয় তাঁর মত শত বীরসৈনিকদের জন্য একটি স্মরণসভা পর্যন্ত করা হয়না। জানতে চাইলে আওয়ামীলীগ নেতা সমাজ সেবক শ্রী গোপাল চন্দ্র শীল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দলের সুসময় ভোগে ব্যস্ত নেতাকর্মীরা। সুবিধা আদায় করে অনেকেরই ভাগ্যের পরিবর্তন হচ্ছে।
তরুণ নেতা জনাব গোপাল বলেন, শুধু বারেক কাকু নয়, স্থানিয় আওয়ামীলীগের আর এক বর্ষিয়ান রাজনিতীক বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব মাস্টার, আবু তাহের, ডা. হারুন কাকুদের কথা এ প্রজন্মের কাছে বললে কেউ চিনবেনা। অথছ এ প্রজন্মের তরুণ নেতাকর্মীদের কাছে প্রয়াত সকল নেতাদের আদর্শ ধারণ করে চলতে পারলে সমাজে সবসময় শান্তিশৃংখলা অব্যহত থাকবে।
দৈনিক বরিশাল ২৪

কাশিপুরের রাজনীতিতে যেমন ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত বারেক কাকু

সোমবার, অক্টোবর ১২, ২০২০ ৩:০৬ পূর্বাহ্ণ | আপডেটঃ মার্চ ২৬, ২০২১ ১:৫২ পূর্বাহ্ণ
মনিরুজ্জামান: বারেক কাকু! আবদুল বারেক পঞ্চাইত। পরিচ্ছন্ন মানুষ,পরিচ্ছন্ন তার মন। কাশিপুর তথা বরিশালের স্থানীয় রাজনিতীতে সর্বজনীন সম্মানিত সাদামনের মানুষ। স্থানীয় আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রাণ বারেক কাকু নিজ দলের বাহিরে তাঁর ছিলো দারুণ জনপ্রিয়তা। ছোট বড় সকলের সাথেই মিস্টি হাসি, বিনয়ের সুরে কুশল বিনীময়ের উজ্জল দৃস্টান্ত একসময়ের ত্যাগী এই রাজনীতিক। হাঁ বলছি, মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি অংশ নেয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা (সনদ বঞ্চিত) আবদুল বারেক পঞ্চাইত এর কথা। লাখুটিয়ার বাসিন্দা এই ব্যক্তি বারেক কাকু নামেই পরিচিত ছিলেন।
স্বাধীনতার যুদ্ধের নবম সেক্টরের বেইচ কমান্ডার আবদুল ওহাব খানের অধীনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে যুদ্ধের অংশীদার বারেক কাকু। বারেক পঞ্চাইত, ইউসুফ মিস্ত্রি, সুলতান মাহমুদ মানিক,ডা: হারুন অর রশিদ সহ মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। বারেক কাকুরা পাকবাহিনীর দুটি গাড়ী আটকে দিলে ভাঁঙার পুল থেকেই থেমে যায় হানাদারদের রনযুদ্ধ! মুক্তিকামী বারেক কাকুরা মিলে ভাঙার পুল ভেঙে দেন। ফলে সামনে আর এগোতে পারেনি। সেই থেকেই বরিশাল – বাবুগঞ্জ লাখুটিয়া সড়কের ওই পুলটি ভাঙার পুল নামেই পরিচিতি পায়।
দেশের জন্য যুদ্ধ, ব্যক্তিগত জীবনের সাথে যুদ্ধ দুটিতে যেনো বারেক কাকু অকুতোভয় সৈনিক! জীবন চলার পথে এই বারেক কাকুকে সইতে হয়েছে তরতাজা পুত্রের অকাল মৃত্যু। ঘাতকরা বারেক কাকুর ছোট ছেলেকে রেহাই দিলো না,দিনদুপুরে হত্যা করল। তবুও ধৈর্য হারা নন বারেক কাকু। জীবনের করুণ মুহুর্তেও তিনি সকলের নিকট হাস্যজ্জল। রাজনৈতিক জীবনে স্থানীয় আওয়ামীলীগের অন্যতম কর্ণধর। তার হাত ধরেই পরবর্তী প্রজন্মের দলে জায়গা হয়। দলের চরম দুস্মময় কিংবা সুসময় দুটিতে তার অবস্থান সমানে সমান।
দলের প্রয়োজনে যেমন নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন তেমনই সুসময় এসে নিজেকে রেখেছেন নিজ গন্ডির ভেতরে। ছোট বড় সব বয়সের মানুষের কাছে প্রিয় নেতার সুনামটি ধরে রেখেছিলেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।  বারেক কাকুর জীবনের অন্যতম বৈশিষ্ট ছিলো তিনি নিজে কোনো ধরনের লোভ লালসাকে প্রশ্রয় দেননি। সমাজেও প্রশ্রয় দেননি অন্যায় অত্যাচারকারীকে। তার সামনে দিয়ে অনেক নেতারা যখন ভালো পোস্ট পজিশনে, তিনি তখন ওয়ার্ড নেতা!
বিএনপির ঘাটি খ্যাত বরিশালে এই বারেক কাকুর মত ত্যাগী নির্লোভ নেতারা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখলেও বরাবরই রয়েছেন সহযোদ্ধাদের অবহেলার চোখে। যথাযথ মুল্যায়ণের অভাবে শত ত্যাগের পরেও ওয়ার্ড নেতা হওয়াই সমাপ্ত! তবুও যেন কোনো কিছু না পাওয়ার আক্ষেপ ছিলো না বারেক কাকুর।
সহজ সরল প্রকৃতির বারেক কাকু মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করলেও কেনো সনদপ্রাপ্ত হলেননা এমন প্রশ্নে নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিকট আত্বীয় প্রতিবেদককে জানান, মুক্তিযুদ্ধের পর সকলে যখন সমাজ উন্নয়নে ব্যস্ত তখনই বেশ কয়েকজন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার পদচারণা লক্ষ্য করেন বারেক কাকু। মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা বিরুদ্ধে ছিলেন/ কাজ করেছেন এমন কতিপয় বিরুধীরা যখন সনদপ্রাপ্ত হয়েছে তা দেখে অভিমান করে নিজের প্রতি অনাগ্রহ প্রকাশ করেন বারেক কাকু। সম্মান বাঁচাতেই পরবর্তি সময়ে তিনি তাঁর মুক্তিযোদ্ধা সনদের জন্য দৌরঝাপ করেননি।
মুক্তিযুদ্ধ কিংবা রাজনিতীতে বারেক কাকু নিজের সম্মানের প্রতি সজাগ থাকার দুর্বলতার,সুযোগটি কাজে লাগিয়ে সমাজের একশ্রেনির মানুষ যেমন পেরেছেন অবহেলার চোখে দেখেছেন। এতো গেলো বারেক কাকুর জীবদ্দশার কথা।
যে মানুষটি স্বাধীনতা সংগ্রাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সমাজ উন্নয়নে নিজেকে একপ্রকার বিলিয়ে দিয়েছেন, মরনের পরেও তাঁর সহযোদ্ধারা এতোটুকু সহমর্মিতা দেখাতে পারেননি। দলীয় নেতারা তার জন্য একটি দোয়া অনুষ্ঠান বা শোক সভার অায়োজন করার প্রয়োজন মনেকরেনি।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিক বারেক কাকু রাজনিতী কি পেলেন করে এমন প্রশ্ন সচেতণমহলের ? শুধু বারেক কাকু নয় তাঁর মত শত বীরসৈনিকদের জন্য একটি স্মরণসভা পর্যন্ত করা হয়না। জানতে চাইলে আওয়ামীলীগ নেতা সমাজ সেবক শ্রী গোপাল চন্দ্র শীল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দলের সুসময় ভোগে ব্যস্ত নেতাকর্মীরা। সুবিধা আদায় করে অনেকেরই ভাগ্যের পরিবর্তন হচ্ছে।
তরুণ নেতা জনাব গোপাল বলেন, শুধু বারেক কাকু নয়, স্থানিয় আওয়ামীলীগের আর এক বর্ষিয়ান রাজনিতীক বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব মাস্টার, আবু তাহের, ডা. হারুন কাকুদের কথা এ প্রজন্মের কাছে বললে কেউ চিনবেনা। অথছ এ প্রজন্মের তরুণ নেতাকর্মীদের কাছে প্রয়াত সকল নেতাদের আদর্শ ধারণ করে চলতে পারলে সমাজে সবসময় শান্তিশৃংখলা অব্যহত থাকবে।
প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে বরিশাল, ৭ জনের প্রাণহানি   ইপিজেড শিল্পাঞ্চলের আয়োজন, শতাধিক পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ   কমতে পারে ছুটি, শনিবারও স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত   লাইমলাইট গ্রামার স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন   ঈশ্বরদীতে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ   আমেরিকায় জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়ল সেতু, বহু হতাহতের শঙ্কা   ইপিজেড স্মার্ট শিল্পাঞ্চল, চট্টগ্রাম এর স্বাধীনতা দিবসের আলোচানা সভা অনুষ্ঠিত   হালিশহর মডেল স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চোখের সামনে অঙ্গার হলো তরতাজা প্রাণ   বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম-এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত   অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বরিশাল বিভাগীয় সমিতিঃ জাকির হোসেন   হালিশহর মডেল স্কুলের নতুন সভাপতি মোহাম্মাদ হোসেন, আশরাফ আলী সম্পাদক নির্বাচিত   বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতির মৃত্যুতে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম এর শোক প্রকাশ   কাজী বাবুল আর নেই, শোকে স্তব্ধ বরিশালের মিডিয়া অঙ্গন   জীবনকে বদলে দেওয়া এক গুণী মানুষকে যেভাবে হাড়িয়ে ফেললাম   যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার হলেন সাংবাদিক এস এন পলাশ   কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি‘র (ইপিজেড শিল্পাঞ্চল) এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত   বরিশালের মামুনের সফলতা হতে পারে অনেকের অনুপ্রেরণাঃ তাপস   ঢাকার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত   নিউমুরিং এর মরহুম আবদুস সবুর সওঃ এবাদত খানার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত