পাকা দালানে ছেলেরা বৃদ্ধা 'মা'য়ের আশ্রয় বাঁশঝাড়ে, উদ্ধার করলেন ইউএনও কাফী - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪পাকা দালানে ছেলেরা বৃদ্ধা 'মা'য়ের আশ্রয় বাঁশঝাড়ে, উদ্ধার করলেন ইউএনও কাফী - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ নভেম্বর ২৭, ২০২১ ১:৪৭ পূর্বাহ্ণ
A- A A+ Print

পাকা দালানে ছেলেরা বৃদ্ধা ‘মা’য়ের আশ্রয় বাঁশঝাড়ে, উদ্ধার করলেন ইউএনও কাফী

সোহেল আহমেদঃ ‘মা‘ পৃথিবীর সবচেয়ে প্ন    তাঁর স্নেহের সন্তানের পৃথিবীর আলো দেখা, দশমাস দশদিন গর্ভেধারণ করে মৃত্যু যন্ত্ জন্মদিলেন সন্তান! অথছ নৈতিক শিক্ষার অবক্ষয় আর বউপ্রিতি সহ নানা কারণে আজ মমতাময়ী মায়েরা সন্তানের চোখের বিরক্তিকর এক বস্তুতে পরিণত হচ্ছে, বৃদ্ধ বয়সে আদর যত্নের বদলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পদে পদে লাঞ্চিত বঞ্চিত হচ্ছে সন্তানের কাছে।

সন্তান কতৃক মমতাময়ী মা’য়ের সেরকমই হ্রিদয়বিধারক ঘটনার শিকার যশোরের চৌগাছা উপজেলার ছায়ারন বিবি নামের এক ৭০ বছরের বৃদ্ধা। স্বামীর মৃত্যুর পর এবাড়ি ওবাড়ি কাজ করে জমানো পয়সা দিয়ে মানুষ করেছেন ছেলেদের। আশা ছিলো ছেলে বড় হয়ে মা-কে সেবা করবে, ভরনপোষণ দিবে, কিন্তু ছেলেদের বিয়ের পর মা ছায়ারন বিবি করুন বাস্তবতার মুখোমুখি। কোলে পিঠে করে যে সন্তানদের বড় করলেন বিয়ে করে সেই সন্তানেরা এখন মাকে চেনেনা!

পৃথিবীর কি নির্মম পরিনতির জন্য অপেক্ষা করেছিলেন ছায়ারন বিবি? বিয়ের পর ছেলেরা স্ত্রীদের তোপের মুখে মাকে আর বাড়িতে যায়গা দিল না। বৃদ্ধা মায়ের আশ্রয় বাঁশবাগানের ঝাড়ে! তাও গরুর গোবরের গর্তের কাছে? মায়ের জমানো কিছু টাকা দিয়ে  ছোট্ট বেলার সেই আদরের সন্তানেররাই ঝুপড়ি ঘরটি বানিয়ে দিয়েছে বলে জানান এলাকাবাসী।

ইউএনও কাফী বিন

প্র প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ দুটি কম্বল, চ, ডাল আলুসহ খাবার নিয়ে হাজির হন সেব্যক্তিগতভাবে একহাজার টাকা নগদ দেন বৃদ্ধাকে। তিনি সেখ প সাথে। শেষে বড় ছেলের পাকা ঘরের বারান্দায় তুলে দেন। নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য শাহিনুর রহমানকে এসময় নির্দেশ দেন তিন ছেলেকে আগামী দুই দিনের মধ্যে ইউএনও অফিসে যেতে। তিনি বৃদ্ধাকে প্রত

বৃহস্পতিবার দুপুরে স্থান৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷  ৷৷৷৷৷৷৷   সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশলী কাফী বিন কবির এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ দুটি কম্বল, চাল, ডাল আলুসহ খাবার নিয়ে হাজির হন সেখানে। ব্যক্তিগতভাবে একহাজার টাকা নগদ দেন বৃদ্ধাকে। তিনি সেখানে একটি কাঠের পিড়িতে ইউএনও নিজে বসে বৃদ্ধাকে চেয়ারে বসিয়ে কথা বলেন তাঁর সাথে। শেষে বড় ছেলের পাকা ঘরের বারান্দায় তুলে দেন। নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য শাহিনুর রহমানকে এসময় নির্দেশ দেন তিন ছেলেকে আগামী দুই দিনের মধ্যে ইউএনও অফিসে যেতে। তিনি বৃদ্ধাকে প্রতিশ্রুতি দেন আপনাকে আর না খেয়ে এভাবে ঝুপড়িতে থাকতে হবে না।


তবে ইউএনও আসার খবর পেয়েই বাড়িতে তালা দিয়ে সড়ে পড়েন ছেলের বউরা। আগে থেকেই মাঠে কাজ করায় বাড়িতে ছিলেননা বৃদ্ধার ছেলেরা। এসময় কাফী বিন কবির ছেলেদের বিচার করার কথা বলতেই কেঁদে ফেলেন বৃদ্ধা। ইউএনওর হাত জড়িয়ে ধরে বলতে থাকেন ‘‘না না না সোনা। ওদের ধরতি হবে না। ওরা জন মাইনে খেটে খাচ্ছে। ওদের কিছু বলবেন না।’’

বৃদ্ধা ছায়রন বলেন, সকালে গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য ও স্বর্পরাজপুর দাখিল মাদরাসার সুপার আম্মাদুল তাঁকে খাবার দিয়ে গিয়েছিলেন। সেই খাবার ছাড়া দুপুর পর্যন্ত আর কিছু খাননি। তিনি ইউএনওর কাছে অভিযোগ করেন ছেলে ও পুত্রবধূরা তাঁকে বাড়িতেই যেতে দেন না। মাঝেমাঝে খাবার দিয়ে যান। বিষয়টি গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে জানলেও কোন প্রতিকার পাননি তিনি।

ছায়রনের প্রতিবেশি আয়েশা জনান, স্বামীর মৃত্যুর সময় তাঁর ছোট ছেলের বয়স ছিল ৫/৭ বছর। সে ছেলেও মারা গেছেন। ছোট ছেলের মেয়েরও বিয়ে হয়ে গেছে। এসব অভিযোগ তুলে বাঁশ ঝাড়ে গোবরের সারের গর্তের পাশে ময়লার মধ্যে তাঁকে রেখেছেন ছেলে-বউরা। ঝুপড়িটিও বৃদ্ধার নিজের কাজ করে জমানো টাকার। সেখান থেকেও টাকা নিয়ে নিয়েছেন ছেলেরা। দীর্ঘদিন ধরে বৃদ্ধা রোদবৃষ্টি ঝড়ে এই বাঁশ ঝড়েই থাকেন। কাথাবালিশে পেশাব-পায়খানা করে দিলেও ছেলে-বৌরা পরিস্কার করেন না। পাশের জগদীশপুর গ্রামের এক নারী এবং গ্রামের কিছু মানুষ মাঝে মধ্যে পরিস্কার করে দেন এসব।

গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আম্মাদুল ইসলাম বলেন মা’র খাবার দেয়া বা ঘরে রাখার মত সক্ষমতা ছেলেদের আছে। তাঁর ছেলে ও নাতী যারা আছে তাঁরা প৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷  একদিন করে খেতে দিলেও এক সপ্তাহ হয়ে যায়।বে ওদের বারবার বললেও তাঁরা কারও কথা শোনেন

এবিষয়ে ইউএনওর দায়িত্বপালনকারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাফী বিন কবির বলেন, এটা খুবই অমানবিক বিষয়। মা’কে এভাবে বাঁশঝাড়ে ময়লা আবর্জনার মধ্যে রাখার মত খারাপ অবস্থায় তাঁরা নেই। আমরা তাকে আপাতত কিছু খাবার, হাত খরচ ও দুটি কম্বল দিয়ে ছেলের ঘরে তুলে দিয়ে এসেছি। তাঁর ছেলেদের অফিসে আসতে বলা হয়েছে। তাঁদের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

দৈনিক বরিশাল ২৪

পাকা দালানে ছেলেরা বৃদ্ধা ‘মা’য়ের আশ্রয় বাঁশঝাড়ে, উদ্ধার করলেন ইউএনও কাফী

শনিবার, নভেম্বর ২৭, ২০২১ ১:৪৭ পূর্বাহ্ণ | আপডেটঃ নভেম্বর ২৭, ২০২১ ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ

সোহেল আহমেদঃ ‘মা‘ পৃথিবীর সবচেয়ে প্ন    তাঁর স্নেহের সন্তানের পৃথিবীর আলো দেখা, দশমাস দশদিন গর্ভেধারণ করে মৃত্যু যন্ত্ জন্মদিলেন সন্তান! অথছ নৈতিক শিক্ষার অবক্ষয় আর বউপ্রিতি সহ নানা কারণে আজ মমতাময়ী মায়েরা সন্তানের চোখের বিরক্তিকর এক বস্তুতে পরিণত হচ্ছে, বৃদ্ধ বয়সে আদর যত্নের বদলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পদে পদে লাঞ্চিত বঞ্চিত হচ্ছে সন্তানের কাছে।

সন্তান কতৃক মমতাময়ী মা’য়ের সেরকমই হ্রিদয়বিধারক ঘটনার শিকার যশোরের চৌগাছা উপজেলার ছায়ারন বিবি নামের এক ৭০ বছরের বৃদ্ধা। স্বামীর মৃত্যুর পর এবাড়ি ওবাড়ি কাজ করে জমানো পয়সা দিয়ে মানুষ করেছেন ছেলেদের। আশা ছিলো ছেলে বড় হয়ে মা-কে সেবা করবে, ভরনপোষণ দিবে, কিন্তু ছেলেদের বিয়ের পর মা ছায়ারন বিবি করুন বাস্তবতার মুখোমুখি। কোলে পিঠে করে যে সন্তানদের বড় করলেন বিয়ে করে সেই সন্তানেরা এখন মাকে চেনেনা!

পৃথিবীর কি নির্মম পরিনতির জন্য অপেক্ষা করেছিলেন ছায়ারন বিবি? বিয়ের পর ছেলেরা স্ত্রীদের তোপের মুখে মাকে আর বাড়িতে যায়গা দিল না। বৃদ্ধা মায়ের আশ্রয় বাঁশবাগানের ঝাড়ে! তাও গরুর গোবরের গর্তের কাছে? মায়ের জমানো কিছু টাকা দিয়ে  ছোট্ট বেলার সেই আদরের সন্তানেররাই ঝুপড়ি ঘরটি বানিয়ে দিয়েছে বলে জানান এলাকাবাসী।

ইউএনও কাফী বিন

প্র প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ দুটি কম্বল, চ, ডাল আলুসহ খাবার নিয়ে হাজির হন সেব্যক্তিগতভাবে একহাজার টাকা নগদ দেন বৃদ্ধাকে। তিনি সেখ প সাথে। শেষে বড় ছেলের পাকা ঘরের বারান্দায় তুলে দেন। নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য শাহিনুর রহমানকে এসময় নির্দেশ দেন তিন ছেলেকে আগামী দুই দিনের মধ্যে ইউএনও অফিসে যেতে। তিনি বৃদ্ধাকে প্রত

বৃহস্পতিবার দুপুরে স্থান৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷  ৷৷৷৷৷৷৷   সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশলী কাফী বিন কবির এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইশতিয়াক আহমেদ দুটি কম্বল, চাল, ডাল আলুসহ খাবার নিয়ে হাজির হন সেখানে। ব্যক্তিগতভাবে একহাজার টাকা নগদ দেন বৃদ্ধাকে। তিনি সেখানে একটি কাঠের পিড়িতে ইউএনও নিজে বসে বৃদ্ধাকে চেয়ারে বসিয়ে কথা বলেন তাঁর সাথে। শেষে বড় ছেলের পাকা ঘরের বারান্দায় তুলে দেন। নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য শাহিনুর রহমানকে এসময় নির্দেশ দেন তিন ছেলেকে আগামী দুই দিনের মধ্যে ইউএনও অফিসে যেতে। তিনি বৃদ্ধাকে প্রতিশ্রুতি দেন আপনাকে আর না খেয়ে এভাবে ঝুপড়িতে থাকতে হবে না।


তবে ইউএনও আসার খবর পেয়েই বাড়িতে তালা দিয়ে সড়ে পড়েন ছেলের বউরা। আগে থেকেই মাঠে কাজ করায় বাড়িতে ছিলেননা বৃদ্ধার ছেলেরা। এসময় কাফী বিন কবির ছেলেদের বিচার করার কথা বলতেই কেঁদে ফেলেন বৃদ্ধা। ইউএনওর হাত জড়িয়ে ধরে বলতে থাকেন ‘‘না না না সোনা। ওদের ধরতি হবে না। ওরা জন মাইনে খেটে খাচ্ছে। ওদের কিছু বলবেন না।’’

বৃদ্ধা ছায়রন বলেন, সকালে গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য ও স্বর্পরাজপুর দাখিল মাদরাসার সুপার আম্মাদুল তাঁকে খাবার দিয়ে গিয়েছিলেন। সেই খাবার ছাড়া দুপুর পর্যন্ত আর কিছু খাননি। তিনি ইউএনওর কাছে অভিযোগ করেন ছেলে ও পুত্রবধূরা তাঁকে বাড়িতেই যেতে দেন না। মাঝেমাঝে খাবার দিয়ে যান। বিষয়টি গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে জানলেও কোন প্রতিকার পাননি তিনি।

ছায়রনের প্রতিবেশি আয়েশা জনান, স্বামীর মৃত্যুর সময় তাঁর ছোট ছেলের বয়স ছিল ৫/৭ বছর। সে ছেলেও মারা গেছেন। ছোট ছেলের মেয়েরও বিয়ে হয়ে গেছে। এসব অভিযোগ তুলে বাঁশ ঝাড়ে গোবরের সারের গর্তের পাশে ময়লার মধ্যে তাঁকে রেখেছেন ছেলে-বউরা। ঝুপড়িটিও বৃদ্ধার নিজের কাজ করে জমানো টাকার। সেখান থেকেও টাকা নিয়ে নিয়েছেন ছেলেরা। দীর্ঘদিন ধরে বৃদ্ধা রোদবৃষ্টি ঝড়ে এই বাঁশ ঝড়েই থাকেন। কাথাবালিশে পেশাব-পায়খানা করে দিলেও ছেলে-বৌরা পরিস্কার করেন না। পাশের জগদীশপুর গ্রামের এক নারী এবং গ্রামের কিছু মানুষ মাঝে মধ্যে পরিস্কার করে দেন এসব।

গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আম্মাদুল ইসলাম বলেন মা’র খাবার দেয়া বা ঘরে রাখার মত সক্ষমতা ছেলেদের আছে। তাঁর ছেলে ও নাতী যারা আছে তাঁরা প৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷  একদিন করে খেতে দিলেও এক সপ্তাহ হয়ে যায়।বে ওদের বারবার বললেও তাঁরা কারও কথা শোনেন

এবিষয়ে ইউএনওর দায়িত্বপালনকারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাফী বিন কবির বলেন, এটা খুবই অমানবিক বিষয়। মা’কে এভাবে বাঁশঝাড়ে ময়লা আবর্জনার মধ্যে রাখার মত খারাপ অবস্থায় তাঁরা নেই। আমরা তাকে আপাতত কিছু খাবার, হাত খরচ ও দুটি কম্বল দিয়ে ছেলের ঘরে তুলে দিয়ে এসেছি। তাঁর ছেলেদের অফিসে আসতে বলা হয়েছে। তাঁদের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে বরিশাল, ৭ জনের প্রাণহানি   ইপিজেড শিল্পাঞ্চলের আয়োজন, শতাধিক পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ   কমতে পারে ছুটি, শনিবারও স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত   লাইমলাইট গ্রামার স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন   ঈশ্বরদীতে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ   আমেরিকায় জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়ল সেতু, বহু হতাহতের শঙ্কা   ইপিজেড স্মার্ট শিল্পাঞ্চল, চট্টগ্রাম এর স্বাধীনতা দিবসের আলোচানা সভা অনুষ্ঠিত   হালিশহর মডেল স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চোখের সামনে অঙ্গার হলো তরতাজা প্রাণ   বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম-এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত   অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বরিশাল বিভাগীয় সমিতিঃ জাকির হোসেন   হালিশহর মডেল স্কুলের নতুন সভাপতি মোহাম্মাদ হোসেন, আশরাফ আলী সম্পাদক নির্বাচিত   বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতির মৃত্যুতে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম এর শোক প্রকাশ   কাজী বাবুল আর নেই, শোকে স্তব্ধ বরিশালের মিডিয়া অঙ্গন   জীবনকে বদলে দেওয়া এক গুণী মানুষকে যেভাবে হাড়িয়ে ফেললাম   যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার হলেন সাংবাদিক এস এন পলাশ   কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি‘র (ইপিজেড শিল্পাঞ্চল) এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত   বরিশালের মামুনের সফলতা হতে পারে অনেকের অনুপ্রেরণাঃ তাপস   ঢাকার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত   নিউমুরিং এর মরহুম আবদুস সবুর সওঃ এবাদত খানার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত