দুর্নীতির শিকড় উপরে ফেলতে হবে - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪দুর্নীতির শিকড় উপরে ফেলতে হবে - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৯ ২:৪৫ অপরাহ্ণ
A- A A+ Print

দুর্নীতির শিকড় উপরে ফেলতে হবে

ইকবাল হোসেন তাপস:

বাংলাদেশে কোন সরকারের আমলে তার নিজ দলে এরকম দুর্নীতি শুদ্ধি অভিযান কেউ চালিয়েছেন বলে আমার জানা নাই। অনেক দেড়িতে হলেও এরকম একটা উদ্যোগ বর্তমান সরকার নিয়েছেন সেজন্য আমাদের উচিৎ সরকার কে সাধুবাদ জানানো কিন্তু লক্ষ করছি কিছু দায়িত্বশীল মানুষও দায়িত্বহীন ভাবে আওয়ামীলীগ সরকারেরকে তুলাধুনা করছে।

অবশ্যই সরকারের দায়দায়িত্ব আছে বলেই তো সরকার প্রধান তার নিজ নেতা কর্মীদের সায়েস্থা করার উদ্যোগ নিয়েছেন । সকলের উচিৎ এই উদ্যোগকে সহযোগিতা করা । দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি দেশ এই দেশ কে বাঁচাতে হলে দুর্নীতির শিকড় উপরে ফেলেতে হবে দুর্নীতিবাজদেরকে দুর্নীতি ছাড়তে বাধ্য করতে হবে।

দুর্নীতি কোন নতুন বিষয় নয়। হাজার বসর পূর্বেই পৃথিবীতে দুর্নীতির ইতিহাস পাওয়া যায় যা আজ বাংলাদেশে সর্বসীমা অতিক্রম করে ফেলছে।

আমরা যদি একটু ভেবে দেখি দুর্নীতি আসলে কি তাহলে সাধারন ভাবে আমারা বলতে পা্রি কুনীতি , কুরীতি , নীতি বহির্ভূত কর্মকাণ্ডই হল দুর্নীতি অর্থাৎ অসততা, অবৈধ আচার্‌ বিশেষ ক্ষমতা বা কর্তিতে আসিন ব্যক্তিবর্গের আইন বহির্ভূত কাজ ও ঘুষ গ্রহণ । যাকে আরবি ভাষায় ফাসাদ বলা হয়। আল্লহতালা পবিত্র কুরানে বলেছেন “ আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করে এবং যারা দুনিয়াতে ফাসাদ করে তাদের কে হত্যা করতে হবে অথবা হাত পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলেতে হবে বা তাদেরকে নির্বাসনে পাঠাতে হবে “(আল্কুরানঃ৫ঃ৩৩)।

যারা দেশ ও সমাজ পরিচালনা করেন দুর্নীতি নির্মূলের দায়িত্ব সবার আগে তাদের উপরই বর্তায়। আর অনেক দেড়িতে হলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার নিজ ঘড় থেকেই দুর্নীতি উৎখাতের যে উদ্যোগ নিয়েছেন আসুন আমারা সবাই মিলে যারযার ক্ষমতা ও বলয় কে দুর্নীতি মুক্ত করে সরকার কে সহযোগিতা করি।

রাজনীতিবিদরা যেহেতু দেশ পরিচালনা করেন সুতারং সুস্থ সমাজ দেশ পরিচালনার প্রথম দায়িত্বটা তাদের উপরই সবার আগে বর্তায় । আমারা যদি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরথেকে আজ পর্যন্ত সকল সরকারের শাসন আমল বিশ্লেষণ করে দেখি তাহলে জানতে পাই স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন সবাই পায় তেলের খনি স্বর্ণের খনি আর আমি দেশ স্বাধীন করে পেয়েছি চোরের খনি।

যা থেকে স্পষ্ট করে বুঝা যায় বঙ্গবন্ধু হতাশ ছিলেন তার নেতা কর্মী ও সর্বস্তরের দুর্নীতি নিয়ে। পরের ইতিহাস সকলের জানা । দিনে দিনে দুর্নীতি আজ মাকড়শার জালের মত বিস্তার করে দেশ ও সমাজকে বিশ্বের দরবারে দুর্নীতির শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছেন !

দুর্নীতি ভয়াবহতায় রূপ নেয় বিএনপি যখন দ্বিতীয় বার ২০০১ ক্ষমতায় আসে । আর সেই দুর্নীতিই ছিল তাদের পতনের মুল কারন। আওয়ামীলীগ সরকারও দ্বিতীয়বার ২০১২ তে ক্ষমতায় আসার পরথেকেই দুর্নীতি ডিজিটালে রূপনিতে থাকে। যা আজ ভয়াবহতার চরমে পৌঁছে গিয়েছে।

আজকাল একটা কথা প্রচলিত হয়ে গিয়েছে “ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করেছি।“ এই কথাটি সরাকারের সকল এম পি , মন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারের সকল উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আজকাল বলে থাকেন।
একটা খুনের আসামী ধরতে গিয়েও আজকাল শুনা যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।

একটা প্রশ্ন আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে তাহলে কি সবাই কে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার স্পেশাল নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বসে বসে আঙুল চুষতে বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া তো ঘড়ে সন্তানের জন্ম হয়। থানার মধ্যে পুলিশ ধর্ষণ করে।

ঘুষ ও কমিশন নিতে তো প্রধানমন্ত্রীর অনুমতির জন্য অপেক্ষা করা লাগে না। তাহলে ক্যাসিন ধড়তে জুয়া ধরতে প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি লাগবে কেন ? একজন ডি আই জি যদি ঘুষ দেওয়ার অপরাধে তার চাকুরী হারাতে পারে তাহলে ঘুষ খাওয়ার অপরাধে তার চাকুরী গেলো না কেন ? বিভিন্ন তদন্তে দুদুক জানতে পেয়েছেন একজন ডি আইজি তার অবৈধ আয় ছিল তার অর্থ দারায় সে ঘুষ খেয়েছিলেন।

ঢাকার ক্যাসিনর কথা ঢাকার প্রশাসনের সবাই জানতেন এবং নিয়মিত ভাগও পেতেন আর তাই প্রধানমন্ত্রীর অনুমতির দোহাই দিয়ে পাড় পাওার চেষ্টা করছেন।

প্রধানমন্ত্রীর উচিৎ হবে যেমন তার কর্মীদের শায়েস্তা করা অনুরূপ ভাবে তার মন্ত্রী এম পি দেরকে শায়েস্তা করার পাশাপাশি দুর্নীতিবাজ সরকারী কর্মকর্তাদেরও সায়েস্থা করা । দুর্নীতি কখন ও একাএকা হাটতে পাড়ে না । অসৎরাজনিতিক +অসৎ সরকারী কর্মকর্তা+ অসৎ ব্যাবসায়ি =দুর্নীতি ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতি বিরোধী উদ্যোগ জনমনে দারুন সারা ফেলেছে । আপনি ১০/২০জন সৎ মানুষ নিয়োগ দেন তাঁদেরকে কাপনের কাপড় আর এক খানা কোরান শরিফ ও ক্ষমতা এবং নিরাপত্তা দিয়ে ছেড়ে দিন সব দুর্নীতিবাজ ঘুষ ও কমিশন খোর ভেজাল ব্যাবসাই দেশ ছেড়ে পালাবে।

সংসদে আইন পাশ করেন ঘুষখোর, দুরনিতবাজ, অসৎ ব্যাবসাই ধরা পরলে একমাসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন করে দোষী হলে মৃত্যুদণ্ড।

এই আইন পাশ করার পূর্বে সবাইকে সাধারন ক্ষমার আওতায় এনে সকল অবৈধ স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ঘোষণা দিয়ে সরকারের ট্রেজারিতে ৫০% জমাকরে বাকি সম্পদ বৈধ করে নিবে।
এর পরেও যদি কারো কাছে কোন অসৎ অর্জনের সম্পদ পাওয়া যায় তাহলে তাঁকে আইনের আওতায়ে আনেন।

দুরনীতি তদারকির কাজটি উপজেলা পর্যায় থেকে শুরু করেন আমি নিশ্চিত এক বৎসরের মধ্যে সকল দুর্নীতি সহনশীল পর্যায় চলে আসবে।আপনার নাম বাংলার ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ।

লেখক: ইকবাল হোসেন তাপস,কেন্দ্রীয় নেতা,জাপা।

দৈনিক বরিশাল ২৪

দুর্নীতির শিকড় উপরে ফেলতে হবে

বুধবার, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৯ ২:৪৫ অপরাহ্ণ | আপডেটঃ অক্টোবর ০২, ২০২০ ৩:১৩ পূর্বাহ্ণ

ইকবাল হোসেন তাপস:

বাংলাদেশে কোন সরকারের আমলে তার নিজ দলে এরকম দুর্নীতি শুদ্ধি অভিযান কেউ চালিয়েছেন বলে আমার জানা নাই। অনেক দেড়িতে হলেও এরকম একটা উদ্যোগ বর্তমান সরকার নিয়েছেন সেজন্য আমাদের উচিৎ সরকার কে সাধুবাদ জানানো কিন্তু লক্ষ করছি কিছু দায়িত্বশীল মানুষও দায়িত্বহীন ভাবে আওয়ামীলীগ সরকারেরকে তুলাধুনা করছে।

অবশ্যই সরকারের দায়দায়িত্ব আছে বলেই তো সরকার প্রধান তার নিজ নেতা কর্মীদের সায়েস্থা করার উদ্যোগ নিয়েছেন । সকলের উচিৎ এই উদ্যোগকে সহযোগিতা করা । দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি দেশ এই দেশ কে বাঁচাতে হলে দুর্নীতির শিকড় উপরে ফেলেতে হবে দুর্নীতিবাজদেরকে দুর্নীতি ছাড়তে বাধ্য করতে হবে।

দুর্নীতি কোন নতুন বিষয় নয়। হাজার বসর পূর্বেই পৃথিবীতে দুর্নীতির ইতিহাস পাওয়া যায় যা আজ বাংলাদেশে সর্বসীমা অতিক্রম করে ফেলছে।

আমরা যদি একটু ভেবে দেখি দুর্নীতি আসলে কি তাহলে সাধারন ভাবে আমারা বলতে পা্রি কুনীতি , কুরীতি , নীতি বহির্ভূত কর্মকাণ্ডই হল দুর্নীতি অর্থাৎ অসততা, অবৈধ আচার্‌ বিশেষ ক্ষমতা বা কর্তিতে আসিন ব্যক্তিবর্গের আইন বহির্ভূত কাজ ও ঘুষ গ্রহণ । যাকে আরবি ভাষায় ফাসাদ বলা হয়। আল্লহতালা পবিত্র কুরানে বলেছেন “ আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করে এবং যারা দুনিয়াতে ফাসাদ করে তাদের কে হত্যা করতে হবে অথবা হাত পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলেতে হবে বা তাদেরকে নির্বাসনে পাঠাতে হবে “(আল্কুরানঃ৫ঃ৩৩)।

যারা দেশ ও সমাজ পরিচালনা করেন দুর্নীতি নির্মূলের দায়িত্ব সবার আগে তাদের উপরই বর্তায়। আর অনেক দেড়িতে হলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার নিজ ঘড় থেকেই দুর্নীতি উৎখাতের যে উদ্যোগ নিয়েছেন আসুন আমারা সবাই মিলে যারযার ক্ষমতা ও বলয় কে দুর্নীতি মুক্ত করে সরকার কে সহযোগিতা করি।

রাজনীতিবিদরা যেহেতু দেশ পরিচালনা করেন সুতারং সুস্থ সমাজ দেশ পরিচালনার প্রথম দায়িত্বটা তাদের উপরই সবার আগে বর্তায় । আমারা যদি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরথেকে আজ পর্যন্ত সকল সরকারের শাসন আমল বিশ্লেষণ করে দেখি তাহলে জানতে পাই স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন সবাই পায় তেলের খনি স্বর্ণের খনি আর আমি দেশ স্বাধীন করে পেয়েছি চোরের খনি।

যা থেকে স্পষ্ট করে বুঝা যায় বঙ্গবন্ধু হতাশ ছিলেন তার নেতা কর্মী ও সর্বস্তরের দুর্নীতি নিয়ে। পরের ইতিহাস সকলের জানা । দিনে দিনে দুর্নীতি আজ মাকড়শার জালের মত বিস্তার করে দেশ ও সমাজকে বিশ্বের দরবারে দুর্নীতির শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছেন !

দুর্নীতি ভয়াবহতায় রূপ নেয় বিএনপি যখন দ্বিতীয় বার ২০০১ ক্ষমতায় আসে । আর সেই দুর্নীতিই ছিল তাদের পতনের মুল কারন। আওয়ামীলীগ সরকারও দ্বিতীয়বার ২০১২ তে ক্ষমতায় আসার পরথেকেই দুর্নীতি ডিজিটালে রূপনিতে থাকে। যা আজ ভয়াবহতার চরমে পৌঁছে গিয়েছে।

আজকাল একটা কথা প্রচলিত হয়ে গিয়েছে “ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করেছি।“ এই কথাটি সরাকারের সকল এম পি , মন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারের সকল উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আজকাল বলে থাকেন।
একটা খুনের আসামী ধরতে গিয়েও আজকাল শুনা যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।

একটা প্রশ্ন আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে তাহলে কি সবাই কে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার স্পেশাল নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বসে বসে আঙুল চুষতে বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া তো ঘড়ে সন্তানের জন্ম হয়। থানার মধ্যে পুলিশ ধর্ষণ করে।

ঘুষ ও কমিশন নিতে তো প্রধানমন্ত্রীর অনুমতির জন্য অপেক্ষা করা লাগে না। তাহলে ক্যাসিন ধড়তে জুয়া ধরতে প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি লাগবে কেন ? একজন ডি আই জি যদি ঘুষ দেওয়ার অপরাধে তার চাকুরী হারাতে পারে তাহলে ঘুষ খাওয়ার অপরাধে তার চাকুরী গেলো না কেন ? বিভিন্ন তদন্তে দুদুক জানতে পেয়েছেন একজন ডি আইজি তার অবৈধ আয় ছিল তার অর্থ দারায় সে ঘুষ খেয়েছিলেন।

ঢাকার ক্যাসিনর কথা ঢাকার প্রশাসনের সবাই জানতেন এবং নিয়মিত ভাগও পেতেন আর তাই প্রধানমন্ত্রীর অনুমতির দোহাই দিয়ে পাড় পাওার চেষ্টা করছেন।

প্রধানমন্ত্রীর উচিৎ হবে যেমন তার কর্মীদের শায়েস্তা করা অনুরূপ ভাবে তার মন্ত্রী এম পি দেরকে শায়েস্তা করার পাশাপাশি দুর্নীতিবাজ সরকারী কর্মকর্তাদেরও সায়েস্থা করা । দুর্নীতি কখন ও একাএকা হাটতে পাড়ে না । অসৎরাজনিতিক +অসৎ সরকারী কর্মকর্তা+ অসৎ ব্যাবসায়ি =দুর্নীতি ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতি বিরোধী উদ্যোগ জনমনে দারুন সারা ফেলেছে । আপনি ১০/২০জন সৎ মানুষ নিয়োগ দেন তাঁদেরকে কাপনের কাপড় আর এক খানা কোরান শরিফ ও ক্ষমতা এবং নিরাপত্তা দিয়ে ছেড়ে দিন সব দুর্নীতিবাজ ঘুষ ও কমিশন খোর ভেজাল ব্যাবসাই দেশ ছেড়ে পালাবে।

সংসদে আইন পাশ করেন ঘুষখোর, দুরনিতবাজ, অসৎ ব্যাবসাই ধরা পরলে একমাসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন করে দোষী হলে মৃত্যুদণ্ড।

এই আইন পাশ করার পূর্বে সবাইকে সাধারন ক্ষমার আওতায় এনে সকল অবৈধ স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ঘোষণা দিয়ে সরকারের ট্রেজারিতে ৫০% জমাকরে বাকি সম্পদ বৈধ করে নিবে।
এর পরেও যদি কারো কাছে কোন অসৎ অর্জনের সম্পদ পাওয়া যায় তাহলে তাঁকে আইনের আওতায়ে আনেন।

দুরনীতি তদারকির কাজটি উপজেলা পর্যায় থেকে শুরু করেন আমি নিশ্চিত এক বৎসরের মধ্যে সকল দুর্নীতি সহনশীল পর্যায় চলে আসবে।আপনার নাম বাংলার ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ।

লেখক: ইকবাল হোসেন তাপস,কেন্দ্রীয় নেতা,জাপা।

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে বরিশাল, ৭ জনের প্রাণহানি   ইপিজেড শিল্পাঞ্চলের আয়োজন, শতাধিক পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ   কমতে পারে ছুটি, শনিবারও স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত   লাইমলাইট গ্রামার স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন   ঈশ্বরদীতে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ   আমেরিকায় জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়ল সেতু, বহু হতাহতের শঙ্কা   ইপিজেড স্মার্ট শিল্পাঞ্চল, চট্টগ্রাম এর স্বাধীনতা দিবসের আলোচানা সভা অনুষ্ঠিত   হালিশহর মডেল স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চোখের সামনে অঙ্গার হলো তরতাজা প্রাণ   বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম-এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত   অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বরিশাল বিভাগীয় সমিতিঃ জাকির হোসেন   হালিশহর মডেল স্কুলের নতুন সভাপতি মোহাম্মাদ হোসেন, আশরাফ আলী সম্পাদক নির্বাচিত   বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতির মৃত্যুতে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম এর শোক প্রকাশ   কাজী বাবুল আর নেই, শোকে স্তব্ধ বরিশালের মিডিয়া অঙ্গন   জীবনকে বদলে দেওয়া এক গুণী মানুষকে যেভাবে হাড়িয়ে ফেললাম   যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার হলেন সাংবাদিক এস এন পলাশ   কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি‘র (ইপিজেড শিল্পাঞ্চল) এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত   বরিশালের মামুনের সফলতা হতে পারে অনেকের অনুপ্রেরণাঃ তাপস   ঢাকার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত   নিউমুরিং এর মরহুম আবদুস সবুর সওঃ এবাদত খানার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত