বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের জনপ্রিয় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ`র জন্মদিন আজ - দৈনিক বরিশাল ২৪ দৈনিক বরিশাল ২৪বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের জনপ্রিয় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ`র জন্মদিন আজ - দৈনিক বরিশাল ২৪

প্রকাশিতঃ নভেম্বর ১৯, ২০২০ ১২:২৫ পূর্বাহ্ণ
A- A A+ Print

বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের জনপ্রিয় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ`র জন্মদিন আজ

বেলায়েত বাবলু :

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাত্রিতে যখন নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছিল বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র ও বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর তখন বয়স ছিলো মাত্র দেড় বছর।গুলিবিদ্ধ হয়েও বুকের মাঝে সাদিক আবদুল্লাহকে জড়িয়ে রেখেছিলেন মমতাময়ী মা সাহান আরা বেগম।আজ ১৯ নভেম্বর বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর জন্মদিন।

প্রতিবছর জন্মদিনে মায়ের স্নেহ আর ভালবাসায় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ পরিপূর্ন থাকলেও আজ তিনি তা থেকে বঞ্চিত। কারণ হঠাৎ করেই ২০২০ সালের ৭ জুন না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর মা সাহান আরা বেগম।আজ বিভিন্নজনে মেয়রকে নানাভাবে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেও মা’কে তিনি হৃদয়ের গভীর থেকে অনুভব করবেন এটা নিশ্চিতভাবে বলা চলে।

সাদিক আবদুল্লাহ বরিশালের সর্বজন বিদিত এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সর্বজন শ্রদ্ধেয় পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক, সাবেক চিফ হুইপ ও বরিশাল-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ।তিন ভাইয়ের মধ্যে বড় সাদিক আবদুল্লাহ তাঁর জীবদ্দশায় নানা ঘাত প্রতিঘাত মোকাবেলা করে আজ নিজেকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাত্রিতে যখন নির্বিচারে হত্যা চালানো হয়েছিল তখন সাদিক আবদুল্লাহর বয়স মাত্র দেড় বছর। সাদিক আবদুল্লাহ মহান আল্লাহতায়ালার প্রতি সবসময় শুকরিয়া আদায় করে বলে থাকেন, “হয়তো জনগনের সেবা করার জন্য সেদিন তাকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।”রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সাদিক আব্দুল্লাহ অনেক উত্থান-পতন দেখেছেন।

ঘাত-প্রতিঘাত এবং অতীত জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে বাস্তবতার মুখে নিজেকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন।এক যুগেরও কম সময় সরাসরি রাজনীতির সাথে জড়িত হলেও এই কম সময়েই তিনি নিজেকে আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি হয়ে উঠেছেন গণমানুষের একজন।২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচন করার সুযোগ পান এবং বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন।

মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ আজ নগরীর সর্বোচ্চ মসনদে আসীন হলেও তিনি সবসময় থাকতে চান জনতার কাতারে। সাদিক আবদুল্লাহ বয়স্কদের যেমন সন্মান করেন তেমনি ছোটদের করেন স্নেহ ।সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করে সাদিক আবদুল্লাহ যেমন সেখানে শুদ্ধি অভিযান চালিয়েছেন আবার তার কর্মকর্তা- কর্মচারীদের জন্য হয়েছেন মানবিকও।তিনি পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের বেতন বাড়িয়েছেন।

অনিয়মিত সকল কর্মচারীর জন্য চালু করেছেন বোনাস। মাসের প্রথম সপ্তাহেই পরিশোধ করা হচ্ছে বেতন।চাকুরী শেষে অবসর যাওয়ার পর যাবতীয় সকল সুবিধা পাওয়ার স্বপ্ন কেউ কখনো দেখেননি। কিন্তু সাদিক আবদুল্লাহ অবসরে যাওয়া ৪৬ জন স্টাফকে একসাথে তাদের সকল পাওনা পরিশোধ করে দিয়ে বিসিসির ইতিহাসে নজির সৃষ্টি করেছেন। বয়সে নবীন এই মেয়র সকলকে সাথে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন আগামীর বরিশাল গড়ার।

নগরীর সিনিয়র সিটিজেন ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের জন্য নগরভবনে একটি হেল্প ডেক্স চালু করেছেন প্রথমবারের মতো।শিশু সুলভ মনের অধিকারী সাদিক আবদুল্লাহ শিশুদের ভীষন পছন্দ করেন। শিশু বান্ধব নগরী গড়ার লক্ষ্যে তিনি কাজ করছেন। উৎসবের সময় নতুন পোশাক নিয়ে ছুটে যান এতিমখানাসহ দু:স্থ শিশু নিবাস কেন্দ্র গুলোতে। শিশুদের জন্য একটি পার্ক সংস্কারের পাশাপাশি নগরীতে গড়ে তুলেছেন আরেকটি শিশু পার্ক।

ঘোষনা দিয়েছেন নগরীর পাড়া মহল্লায় মিনি পার্ক নির্মাণের।মিডিয়া বান্ধব সাদিক আবদুল্লাহ গনমাধ্যম কর্মীদের ব্যাপক মূল্যায়ন করে থাকেন। তিনি মনে করেন রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিকরা একে অন্যের পরিপূরক। কারন সাংবাদিকরা লিখনীর মাধ্যমে জনগনের ভালমন্দ তুলে ধরেন। আর রাজনীতিবিদরা জনকল্যানের জন্য রাজনীতি করেন।

সংস্কৃতিপ্রেমী সাদিক আবদুল্লাহ তাঁর মায়ের মতো সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পৃষ্টপোষকতা করতে পছন্দ করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাদিক আবদুল্লাহ প্রায়ই বলে থাকেন একজন বিবেকহীন শিক্ষিত লোকের চেয়ে একজন দেশপ্রেমিক অশিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধা অনেক ভালো। আর সেকারনেই তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি রক্ষার্থে ত্রিশ গোডাউন এলাকার বধ্যভূমি সংরক্ষনে কাজ শুরু করেছেন।

রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সাদিক আবদুল্লাহ একজন মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চান। সস্তা জনপ্রিয়তা না তিনি নগরীর টেকসই উন্নয়নের মতোই মানুষের কাছ থেকে টেকসই ভালবাসা কামনা করছেন।আজকের জন্মদিনে তাঁর জন্য রইলো অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। দয়ালু সৃষ্টিকর্তা তাঁেক দীর্ঘায়ূ করুন।

দৈনিক বরিশাল ২৪

বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের জনপ্রিয় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ`র জন্মদিন আজ

বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১৯, ২০২০ ১২:২৫ পূর্বাহ্ণ

বেলায়েত বাবলু :

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাত্রিতে যখন নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছিল বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র ও বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর তখন বয়স ছিলো মাত্র দেড় বছর।গুলিবিদ্ধ হয়েও বুকের মাঝে সাদিক আবদুল্লাহকে জড়িয়ে রেখেছিলেন মমতাময়ী মা সাহান আরা বেগম।আজ ১৯ নভেম্বর বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর জন্মদিন।

প্রতিবছর জন্মদিনে মায়ের স্নেহ আর ভালবাসায় মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ পরিপূর্ন থাকলেও আজ তিনি তা থেকে বঞ্চিত। কারণ হঠাৎ করেই ২০২০ সালের ৭ জুন না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর মা সাহান আরা বেগম।আজ বিভিন্নজনে মেয়রকে নানাভাবে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেও মা’কে তিনি হৃদয়ের গভীর থেকে অনুভব করবেন এটা নিশ্চিতভাবে বলা চলে।

সাদিক আবদুল্লাহ বরিশালের সর্বজন বিদিত এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সর্বজন শ্রদ্ধেয় পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক, সাবেক চিফ হুইপ ও বরিশাল-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ।তিন ভাইয়ের মধ্যে বড় সাদিক আবদুল্লাহ তাঁর জীবদ্দশায় নানা ঘাত প্রতিঘাত মোকাবেলা করে আজ নিজেকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাত্রিতে যখন নির্বিচারে হত্যা চালানো হয়েছিল তখন সাদিক আবদুল্লাহর বয়স মাত্র দেড় বছর। সাদিক আবদুল্লাহ মহান আল্লাহতায়ালার প্রতি সবসময় শুকরিয়া আদায় করে বলে থাকেন, “হয়তো জনগনের সেবা করার জন্য সেদিন তাকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।”রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সাদিক আব্দুল্লাহ অনেক উত্থান-পতন দেখেছেন।

ঘাত-প্রতিঘাত এবং অতীত জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে বাস্তবতার মুখে নিজেকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন।এক যুগেরও কম সময় সরাসরি রাজনীতির সাথে জড়িত হলেও এই কম সময়েই তিনি নিজেকে আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি হয়ে উঠেছেন গণমানুষের একজন।২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচন করার সুযোগ পান এবং বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন।

মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ আজ নগরীর সর্বোচ্চ মসনদে আসীন হলেও তিনি সবসময় থাকতে চান জনতার কাতারে। সাদিক আবদুল্লাহ বয়স্কদের যেমন সন্মান করেন তেমনি ছোটদের করেন স্নেহ ।সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করে সাদিক আবদুল্লাহ যেমন সেখানে শুদ্ধি অভিযান চালিয়েছেন আবার তার কর্মকর্তা- কর্মচারীদের জন্য হয়েছেন মানবিকও।তিনি পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের বেতন বাড়িয়েছেন।

অনিয়মিত সকল কর্মচারীর জন্য চালু করেছেন বোনাস। মাসের প্রথম সপ্তাহেই পরিশোধ করা হচ্ছে বেতন।চাকুরী শেষে অবসর যাওয়ার পর যাবতীয় সকল সুবিধা পাওয়ার স্বপ্ন কেউ কখনো দেখেননি। কিন্তু সাদিক আবদুল্লাহ অবসরে যাওয়া ৪৬ জন স্টাফকে একসাথে তাদের সকল পাওনা পরিশোধ করে দিয়ে বিসিসির ইতিহাসে নজির সৃষ্টি করেছেন। বয়সে নবীন এই মেয়র সকলকে সাথে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন আগামীর বরিশাল গড়ার।

নগরীর সিনিয়র সিটিজেন ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের জন্য নগরভবনে একটি হেল্প ডেক্স চালু করেছেন প্রথমবারের মতো।শিশু সুলভ মনের অধিকারী সাদিক আবদুল্লাহ শিশুদের ভীষন পছন্দ করেন। শিশু বান্ধব নগরী গড়ার লক্ষ্যে তিনি কাজ করছেন। উৎসবের সময় নতুন পোশাক নিয়ে ছুটে যান এতিমখানাসহ দু:স্থ শিশু নিবাস কেন্দ্র গুলোতে। শিশুদের জন্য একটি পার্ক সংস্কারের পাশাপাশি নগরীতে গড়ে তুলেছেন আরেকটি শিশু পার্ক।

ঘোষনা দিয়েছেন নগরীর পাড়া মহল্লায় মিনি পার্ক নির্মাণের।মিডিয়া বান্ধব সাদিক আবদুল্লাহ গনমাধ্যম কর্মীদের ব্যাপক মূল্যায়ন করে থাকেন। তিনি মনে করেন রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিকরা একে অন্যের পরিপূরক। কারন সাংবাদিকরা লিখনীর মাধ্যমে জনগনের ভালমন্দ তুলে ধরেন। আর রাজনীতিবিদরা জনকল্যানের জন্য রাজনীতি করেন।

সংস্কৃতিপ্রেমী সাদিক আবদুল্লাহ তাঁর মায়ের মতো সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পৃষ্টপোষকতা করতে পছন্দ করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাদিক আবদুল্লাহ প্রায়ই বলে থাকেন একজন বিবেকহীন শিক্ষিত লোকের চেয়ে একজন দেশপ্রেমিক অশিক্ষিত মুক্তিযোদ্ধা অনেক ভালো। আর সেকারনেই তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি রক্ষার্থে ত্রিশ গোডাউন এলাকার বধ্যভূমি সংরক্ষনে কাজ শুরু করেছেন।

রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান সাদিক আবদুল্লাহ একজন মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চান। সস্তা জনপ্রিয়তা না তিনি নগরীর টেকসই উন্নয়নের মতোই মানুষের কাছ থেকে টেকসই ভালবাসা কামনা করছেন।আজকের জন্মদিনে তাঁর জন্য রইলো অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। দয়ালু সৃষ্টিকর্তা তাঁেক দীর্ঘায়ূ করুন।

প্রকাশক: মোসাম্মাৎ মনোয়ারা বেগম। সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: ইঞ্জিনিয়ার জিহাদ রানা। সম্পাদক : শামিম আহমেদ যুগ্ন-সম্পাদক : মো:মনিরুজ্জামান। প্রধান উপদেষ্টা: মোসাম্মৎ তাহমিনা খান বার্তা সম্পাদক : মো: শহিদুল ইসলাম ।
প্রধান কার্যালয় : রশিদ প্লাজা,৪র্থ তলা,সদর রোড,বরিশাল।
সম্পাদক: 01711970223 বার্তা বিভাগ: 01764- 631157
ইমেল: sohelahamed2447@gmail.com
  কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে বরিশাল, ৭ জনের প্রাণহানি   ইপিজেড শিল্পাঞ্চলের আয়োজন, শতাধিক পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ   কমতে পারে ছুটি, শনিবারও স্কুল খোলা রাখার ইঙ্গিত   লাইমলাইট গ্রামার স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন   ঈশ্বরদীতে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ   আমেরিকায় জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়ল সেতু, বহু হতাহতের শঙ্কা   ইপিজেড স্মার্ট শিল্পাঞ্চল, চট্টগ্রাম এর স্বাধীনতা দিবসের আলোচানা সভা অনুষ্ঠিত   হালিশহর মডেল স্কুলে মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত   অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, চোখের সামনে অঙ্গার হলো তরতাজা প্রাণ   বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম-এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত   অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বরিশাল বিভাগীয় সমিতিঃ জাকির হোসেন   হালিশহর মডেল স্কুলের নতুন সভাপতি মোহাম্মাদ হোসেন, আশরাফ আলী সম্পাদক নির্বাচিত   বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতির মৃত্যুতে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি, চট্টগ্রাম এর শোক প্রকাশ   কাজী বাবুল আর নেই, শোকে স্তব্ধ বরিশালের মিডিয়া অঙ্গন   জীবনকে বদলে দেওয়া এক গুণী মানুষকে যেভাবে হাড়িয়ে ফেললাম   যুগান্তর পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো রিপোর্টার হলেন সাংবাদিক এস এন পলাশ   কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে ঘিরে বরিশাল বিভাগীয় সমিতি‘র (ইপিজেড শিল্পাঞ্চল) এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত   বরিশালের মামুনের সফলতা হতে পারে অনেকের অনুপ্রেরণাঃ তাপস   ঢাকার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত   নিউমুরিং এর মরহুম আবদুস সবুর সওঃ এবাদত খানার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত